প্রকাশিত: ০৫/১১/২০১৬ ৭:২৯ এএম

উখিয়া নিউজ ডটকম::

নিম্নচাপের কারণে সাগর উত্তাল থাকায় পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিনে আটকা পড়েছেন প্রায় ১০০ পর্যটক।সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কসংকেত থাকায় আজ শুক্রবার টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন পথে চলাচলকারী জাহাজগুলো সেন্ট মার্টিন যায়নি। ফলে আগের দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সেন্ট মার্টিনে গিয়ে থেকে যাওয়া প্রায় ১০০ পর্যটক সেখানে আটকা পড়েছেন।

আরো বেশি পর্যটক সেখানে আটকে পড়েছিলেন। তবে তাঁদের মধ্যে ১২৭ জনকে আজ তিনটি ট্রলারে কয়েক দফায় টেকনাফে ফিরে আসে। তবে এখনো প্রায় ১০০ পর্যটক সেন্ট মার্টিনে রয়েছেন বলে জানা গেছে।

সেন্ট মার্টিন ইউপির চেয়ারম্যান নূর আহমদ জানান, বৃহস্পতিবার ২ নম্বর সতর্কসংকেত চলছিল। সতর্কসংকেত আরো বাড়তে পারে এ আশঙ্কায় হোটেল-মোটেল ও বাজারে পর্যটকদের সেন্ট মার্টিন অবস্থান না করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে প্রচার চালানো হয়। তারপরও থেকে যাওয়া দুই শতাধিক পর্যটক আটকা পড়েন।

সেন্ট মার্টিন সার্ভিস বোট মালিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মো. জাহাঙ্গীর জানান, আটকা পড়া পর্যটকদের মধ্যে শুক্রবার সকালে দুটি এবং বিকেলে আরো একটি ট্রলারে মোট ১২৭ জন টেকনাফে ফিরে যায়।

এদিকে সেন্ট মার্টিন হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি মুজিবুর রহমান জানান, এখনো প্রায় ১০০ পর্যটক বিভিন্ন হোটেল-মোটেলে অবস্থান করছেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শফিউল আলম জানান, আটকা পড়া পর্যটকদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সে ব্যাপারে খোঁজ-খবর রাখা হচ্ছে এবং নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ১১ অক্টোবর সতর্কসংকেতের কারণে জাহাজ চলাচল না করায় পাঁচ শতাধিক পর্যটক সেন্ট মার্টিনে আটকা পড়েছিলেন। দুদিন পর সংকেত নেমে যাওয়ায় তাঁরা ফিরে আসেন। এই রুটে বর্তমানে কেয়ারি সিন্দবাদ, কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইন ও বে ক্রুজ নামে তিনটি জাহাজ চলাচল করছে।

পাঠকের মতামত

মিয়ানমারের আরেক গুরুত্বপূর্ণ শহর বিদ্রোহীদের দখলে

মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা দেশটির আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল নিয়েছে। মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী তা’আং ...

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও দূরপাল্লার ট্রেন পটিয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতির দাবি

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার ও দূরপাল্লার ট্রেন পটিয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতিসহ বিভিন্ন দাবিতে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিমকে স্মারকলিপি দিয়েছেন ...