হুমায়ুন কবির জুশান, উখিয়া ::
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের ওপর বড় বড় গাছগুলো দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। উখিয়া সদর ষ্টেশন জামে মসজিদের সামনে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ফটক সংলগ্ন কক্সবাজার টেকনাফ আরাকান সড়কের দুই হাতের মধ্যে বিশাল গাছটির কারণে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। ছাত্রছাত্রীসহ দুরপাল্লার যাত্রীবাহি গাড়ি চলাচলে গাছটি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ রকম শতাধিক গাছ মারাত্বক ঝুঁিকর মধ্যে ফেলে দিয়েছে। যাত্রী ও ছাত্রছাত্রীরা শংকিত। ৭৯ কিলোমিটার সড়কের শতাধিক গাছ যেন মরণ ফাঁদ। সড়ক ও জনপদ বিভাগের উচিত জনস্বার্থে গাছগুলো অনতিবিলম্বে কেটে ফেলা। ইদানিং যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও সময় উপযোগী সড়কের উন্নয়ন না হওয়ায় এবং গাছগুলোর কারণে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন যাত্রীসাধারণ। উখিয়া সদর ষ্ঠেশন একটি জনবহুল এলাকা হওয়াসহ উখিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, কেজি স্কুলের কচিমনা ছাত্রছাত্রীরা এ সড়ক দিয়ে পারাপার হয়ে বিদ্যালয়ে যায়। বেপরোয়া গতি নিয়ে চলাচলরত অধিকাংশ যানবাহন এখানে মুখোমুখী সংঘর্ষের সৃষ্টি করছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক ছাতী ও গ্রীণবার্ড কেজি স্কুলের এক ছাত্র গেল বছর সড়ক দুর্ঘটনায় মারাতœকভাবে আহত হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চালক জানান,সরু রাস্তা,তার ওপর রাস্তার দুহাতের মধ্যে বড় বড় গাছ সাইড় দেয়ার কোনো সুযোগ থাকে না। ফলে দুর্ঘটনায় পতিত হয়। এমনিতেই দুইটি বড় বাস ক্রসিং করে চালানোর জন্য রাস্তা সংকোচিত হওয়ার কারণে সম্ভব হচ্ছে না। মাষ্টার ফরিদুল আলম জানান, কক্সবাজার টেকনাফ সড়কটি পর্যটন সড়ক হিসেবে যতটুকু উন্নয়ন করা দরকার ততটুকু উন্নয়ন এখনো হয়নি। তাছাড়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের অধিকাংশ জায়গা বেদখল হয়ে আছে। এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রানা প্রিয় বড়–য়া প্রধানমন্ত্রীর আগমণ উপলক্ষে এক জরুরী মিটিংয়ে থাকায় তার পরিবর্তে উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী শফিক রায়হানের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, কক্সবাজার টেকনাফ সড়ক ১৮ ফিট। এশিয়ান হাইওয়ে এর কাজ শুরু হলে তখন বড় বড় গাছগুলো কর্তন হবে পাশাপাশি সড়ক ও জনপদ বিভাগের দখলদারদের উচ্ছেদ করে প্রসস্থ রাস্তা নির্মাণে সহায়ক ভুমিকা থাকবে।
জনপ্রিয় ইসলামি বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী বলেছেন, আবহমানকাল থেকে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, আমরা মুসলিম, ...
পাঠকের মতামত