প্রকাশিত: ০৭/০৮/২০১৬ ৮:২০ এএম , আপডেট: ০৭/০৮/২০১৬ ৯:১৮ এএম
রামুতে গৌতম বুদ্ধের একটি বিশাল মূর্তি

bodduউখিয়া নিউজ ডেস্ক:: সাগর-পাহাড় বেষ্টিত কক্সবাজারের দৃষ্টিনন্দন স্থাপনাগুলোর মধ্যে রামুর বৌদ্ধ স্থাপত্যগুলো অন্যতম। তাই পর্যটকরা সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি অনেকেই বৌদ্ধবিহার দেখতে যান। ধর্মীয় গুরুত্বের পাশাপাশি এ স্থানগুলোতে রয়েছে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে বৌদ্ধ বিহারগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি পর্যটকদের।

অবশ্য জেলা প্রশাসক জানান, পর্যটকদের আকৃষ্ট ও নিরাপত্তা জোরদার করতে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় কক্সবাজারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই বৌদ্ধ বিহারের সংখ্যাও অনেক। প্রাচীন এসব বৌদ্ধ বিহার আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন। রামুর অনেক বৌদ্ধ বিহার এখন আর শুধু ধর্মীয় উপসানালয় নয়, পর্যটন কেন্দ্রও। তার মধ্যে রামুর একশো ফুট গৌতম বৌদ্ধ মূর্তি, সম্রাট অশোকের মূর্তি, ঐতিহাসিক রাং কুট বনাশ্রম ও কেন্দ্রীয় সীমা বিহার উল্লেখযোগ্য। প্রতিদিন দেশের দূর-দূরান্ত থেকে ভ্রমণকারীরা এখানে বেড়াতে আসেন। আসেন বিদেশিরাও। দেশের সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে এসব বিহারে নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি পর্যটকদের।

পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে বৌদ্ধ বিহারগুলোতে আরও নজরদারি বাড়ানোর দাবি জানালেন রামু পুরাকীর্তি সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি প্রজ্ঞানন্ধ ভিক্ষু।

অবশ্য জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানালেন, পর্যটকদের আকৃষ্ট ও নিরাপত্তা জোরদার করতে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

রামু ছাড়াও কক্সবাজারের সদর, মহেশখালী, টেকনাফ, উখিয়া, চকরিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অর্ধ-শতাধিক আকর্ষণীয় বৌদ্ধ বিহার।

পাঠকের মতামত

পল্লীবিদ্যুৎকে দায়ী করছে বনবিভাগবৈদ্যুতিক ফাঁদে উখিয়ায় বন্যহাতি নিধন

কক্সবাজারের উখিয়ায় আবারো বৈদ্যুতিক ফাঁদে পড়ে বন্যহাতির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার রাজাপালং ...

টেকনাফে বাজার সমুহে যানজটমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান জোরদারের দাবী

টেকনাফের বিভিন্ন বাজার সমূহে প্রতিনিয়ত যানজটে জনজীবন অতীষ্ট হয়ে পড়েছে সর্বস্তরের মানুষ। যানজটের জন্য ব্যবসায়ীসহ ...