
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন স্বেচ্ছায় ও নিরাপদ হতে হবে। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের পাঠানো নিয়ে বাংলাদেশের রিপোর্ট পর্যালোচনা করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন(ইইউ)।
সোমবার (২১ অক্টোবর) ইএনসি সভাকক্ষে বাংলাদেশ ও ইইউ এর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জয়েন্ট কমিশনের নবম বৈঠক শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক পাওলা পাম্পালোনি।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন চায় ইইউ। রোহিঙ্গা সংকট কাটাতে ইইউ সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে কী করতে হবে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এ বিষয়ে একটি রোডম্যাপ দেওয়া হয়েছে। এটি খুবই সম্ভব বাংলাদেশের ক্ষেত্রে।
তথ্য ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে ইইউ খুব গুরুত্ব দেয়। বাংলাদেশ এটি পালনে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।
ডিজিটাল সুরক্ষা আইন (ডিএসএ) এর কয়েকটি বিধান সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ করেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, অনেক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ১১টা প্রধান ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ৩টি সাব কমিটির (বাণিজ্য, মানবাধিকার, উন্নয়ন) বিষয়ই আলোচনায় স্থান পেয়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যুটি খুবই গুরুত্ব পেয়েছে আলোচনায়। মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হতে বাংলাদেশের সহযোগিতা লাগবে তাও চাওয়া হয়েছে।
পাঠকের মতামত