এস.এম.ছগির আহমদ আজগরী;পেকুয়া::
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার উজানটিয়া ইউনিয়নের বহুল পরিচিত বাঁধা খাল (বদ্ধ জলাশয়) পরিণত হতে যাচ্ছে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা বিনোদন লেকে। এনিয়ে ইতিমধ্যে উপজেলা সমন্বয় সভায় আলোচনা পর্যালোচনা ও প্রস্তাব চূড়ান্ত সম্পন্ন করা হয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার উপকুলীয় গ্রাম হিসাবে পরিচিত উজানটিয়া ইউনিয়নে বিশাল আয়তনের একটি বদ্ধ জলাশয় রয়েছে। স্থানীয়দের কাছে যা বাঁধাখাল নামে পরিচিত। ওই ইউনিয়নের সুতাচোরা বদ্ধ জলমহালটি প্রায় ২১একর ২০শতক পরিমানের এবদ্ধ জলাশয় ঘিরে রয়েছে কোলাহল মুক্ত নয়নাভিরাম মনোরম পরিবেশ আর একাধিক প্রতিষ্টান ও রাস্তাঘাট বেষ্টনী। চারমুখী রাস্তা আর ৪টি মসজিদ, ৩টি বিদ্যালয় ও ইউপি ভবন বেষ্টিত প্রাকৃতিক শোভামন্ডিত পরিবেশের বদ্ধ জলাশয়টি বিনোদন বঞ্চিত মানূষের (চট্টগ্রামের ফয়েজলেক বা কাপ্তাই লেকের আদলে) জলাশয় দর্শনের স্বাধ মেলায় বলে অধিকাংশ মানূষের মন্তব্য। সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যমান এই জলাশয়ের অমিত সম্ভাবনা ও সমস্যা নিয়ে এ প্রতিবেদক সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ ও প্রচার করলে বিষয়টি দৃষ্টি গোঁচরিভুত হয় সংশ্লিষ্ট সকলের। বিশেষ করে পেকুয়ার বর্তমান ও উজানটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সেটির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সক্রিয় হয়ে নানা পরিকল্পনায় মাতেন। সর্বশেষ চলতি মাসে অনুষ্টিত উপজেলা উন্নয়ন সভায় উজানটিয়ার অমিত সম্ভাবনাময়ী সুতাচুরা বদ্ধ জলমহাল (বাঁধাখাল)টিকে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা বিনোদন লেক হিসাবে আকর্ষনী পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরে যাবতীয় প্রস্তাবলী উপস্থাপন করা হয়েছে। স্থানীয় ইউএনও মোঃ মারুফুর রশিদ খানের সম্মতিক্রমে উজানটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা এম.শহিদুল ইসলাম চৌধুরী সেটির উপস্থাপনা করেন যলে নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়। পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মারুফুর রশিদ খানের সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ পরিকল্পনা প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলে শুধু ওইগ্রামেই নয় পুরো পেকুয়া উপজেলার পর্যটন সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলবে।
কক্সবাজারে গত তিনমাস ধরে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু। এ পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ...
পাঠকের মতামত