প্রকাশিত: ০৩/০৬/২০১৭ ৯:০২ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৫:০৭ পিএম

ডেস্ক রিপোর্ট::
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ির দুইটি কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের বাইরে পেকুয়া উপজেলায় আরো একটি কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।

ইতিমধ্যে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে প্রশাসন। সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষ তাদের পূর্ণবাসনের পাশাপাশি ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার উপকূলীয় করিয়ারদিয়া বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে লবণের মাঠ এবং চিংড়ি ঘের। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ১২শ’ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য নির্ধারিত স্থান এটি। ইতিমধ্যে করিয়ারদিয়া মৌজায় ১ হাজার ৫শ’ ৬০ একর জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম শুরু করেছে প্রশাসন। এ সংক্রান্ত ৩ ধারার একটি নোটিশ জমির মালিকদের কাছে পৌঁছানো হয়েছে। তাদের আংশকা, জমির প্রকৃত মূল্য পাবেন না।

জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, জমির উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েই প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে।স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, প্রস্তাবিত এলাকায় জমির প্রকৃত মালিক দেড় হাজারের মতো হলেও এই এলাকার ওপর ২০ হাজার মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভরশীল।

পাঠকের মতামত

জুলাই যোদ্ধার স্বীকৃতি পাচ্ছে কক্সবাজারে নিহত হওয়া রোহিঙ্গা কিশোর

আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে কক্সবাজারে নিহত রোহিঙ্গা কিশোর নূর মোস্তফাকে ‘জুলাই শহীদ’ হিসেবে স্বীকৃতি ...

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার বাদী এখন কক্সবাজার দুদকের উপ-পরিচালক

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ...

দৈনিক জনকণ্ঠের রিপোর্ট রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর সরকারি লাইসেন্স নেই, তদন্ত টিমের পরিদর্শন

রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা উখিয়ায় ১৫টি ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার চলছে অনুমতি বিহীন। সরকারিভাবে কোন ...