প্রকাশিত: ০৯/০৯/২০১৬ ৮:৩৪ এএম

rohনিউজ ডেস্ক::

মায়ানমারের উগ্র বৌদ্ধরাই শুধু নয়, সকলেই সেখানকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের বিপক্ষে। তারা “মুসলিম ও রোহিঙ্গা” সমর্থক শব্দই মনে করে। এমনকি তারা রোহিঙ্গাদের ঐ দেশের মানুষ বলেই স্বীকার করে না। অধিকাংশ মানুষের ভোটের ভয়েই সংখ্যালঘুদের ইস্যুতে নিরব দেশটির সরকার।

শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার পাওয়া দেশটির বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার অং সান সুচিও রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, কার্যত তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে ‘রোহিঙ্গা সংকট’ শীর্ষক এক সরাসরি অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন বক্তারা।

এদিকে, সম্প্রতি জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের মায়ানমার সফর ও রোহিঙ্গাদের মানবাধিকারের বিষয়ে উদ্বেগ জানান। একই সাথে সংকট সমাধানে দেশটির সরকারের প্রতি আহবান জানিয় কফি আনান বলেন, ‘আমি কেবল পরামর্শইই দিতে পারবো। সমাধান করতে হবে আপনাদের।’

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ইউএনএইচসিআরের প্রতিবেদনে বলা হয়, মায়ানমারে জাতিগত বৈষম্যের শিকার হওয়ার কারণে হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠী দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। সে দেশের রাখাইন প্রদেশে প্রায় আট লাখ রোহিঙ্গা অধিবাসী বাস করতেন। এর মধ্যে সহিংসতার শিকার হয়ে দেড়লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। শুধু তাই-ই নয়, হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, ৪০ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিমকে বিচ্ছিন্নভাবে আলাদা গ্রামে থাকতে হচ্ছে।

সুত্র:
বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম’

পাঠকের মতামত

বৈশ্বিক অনুদান কমায় রোহিঙ্গা শিশুদের পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে শিশু শিক্ষার পরিস্থিতি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান ...

যে কারনে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ট্রাম্প

এবার ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। পাবলিকান আইনপ্রণেতা ...

ট্রাম্পের অনুরোধে ইরানকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছে কাতার

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে তেহরানকে রাজি করাতে মধ্যস্থতা করেছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ...