প্রকাশিত: ২৯/০৬/২০২০ ৮:১৯ পিএম

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের মহামারি শুরুর পর দেশে দেশে বিজ্ঞানীরা দিশাহারা হয়ে পড়েন এই ভাইরাস মোকাবেলার পাশাপাশি চিকিৎসার নানা দিক নিয়ে। বিশেষ করে ভ্যাকসিন ও ওষুধ নিয়ে শুরু হয় একের পর এক নানামুখী গবেষণা। নতুন কোনো ওষুধ পাওয়া না গেলেও পুরনো বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলো করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের উপসর্গ অনুসারে ব্যবহার করা শুরু হয়। কোথাও কোনো ওষুধের গবেষণায় ন্যূনতম সাফল্যের খবর প্রচার হতে না হতেই বিশ্বব্যাপী ওই ওষুধ নিয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ে চিকিৎসক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। এই তালিকায় হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন+ অ্যাজিথ্রোমাইসিন, রেমডেসিভির, ফেভিপিরাভির, আইভারমেকটিন +ডক্সিসাইক্লিন এবং সব শেষে যুক্ত হয় ডেক্সামেথাসনের নাম।

বাংলাদেশে এর সবই কমবেশি ব্যবহার হয়েছে ও হচ্ছে, যার মধ্যে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন পিছু হটলেও অন্যগুলো এখনো রয়েছে ব্যবহারের তালিকায়। তবে দেশে এখন করোনা চিকিৎসায় যেন সর্বজনিন হয়ে উঠেছে অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল ক্যাটাগরির জেনেরিক আইভারমেকটিন+ডক্সিসাইক্লিন ওষুধ। সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালেই করোনার রোগীদের জন্য এটি রয়েছে তালিকার শীর্ষে। সেই সঙ্গে যাঁরা আক্রান্ত হয়ে বা উপসর্গ নিয়ে বাসা-বাড়িতে অবস্থান করছেন তাঁরাও চিকিৎসকের পরামর্শে সবার আগে রাখছেন এই আইভারমেকটিন+ডক্সিসাইক্লিন। দেশে প্রথম এই আইভারমেকটিন+ডক্সিসাইক্লিন ডোজ শুরু করেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. তারেক আলম।

পাঠকের মতামত

সেভেন সিস্টার্সকে সংযোগকারী ভারত-মিয়ানমারের কালাদান প্রকল্প চালু হবে ২০২৭ সালে

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মিয়ানমারের মধ্যে যোগাযোগ বাড়াতে নেওয়া কৌশলগত ‘কালাদান মাল্টিমোডাল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রকল্প’ ২০২৭ ...

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

বাংলাদেশের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সের (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক ও ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের ...