ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ১৫/১২/২০২২ ১০:১৮ এএম

আফগান তালেবান প্রশাসন ও মিয়ানমার জান্তা জাতিসংঘে রাষ্ট্রদূত পাঠাতে পারে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত দ্বিতীয়বারের মতো স্থগিত হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট কমিটির প্রতিবেদন অনুসারে, নয় মাসের মধ্যে প্রতিনিধিত্বের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে। খবর রয়টার্স।

১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রতিবেদনটি আগামীকাল শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) অনুমোদন পাবে। যেখানে লিবিয়ার আসন দাবির সিদ্ধান্তও পিছিয়ে দেয়া হয়েছে।

নয় সদস্যের জাতিসংঘের ক্রেডেনশিয়াল কমিটিতে রয়েছে রাশিয়া, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র।

গত বছর দীর্ঘ লড়াইয়ের পর পশ্চিমা সমর্থিত সরকারকে হটিয়ে আফগানিস্তানে ক্ষমতায় বসে তালেবান ও মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে জান্তা। এরপর জাতিসংঘে দুই সরকারের পক্ষ থেকে নতুন প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হয় এবং আগের সরকারের প্রতিনিধির নিয়োগ বাতিল করা হয়।

ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দুই সরকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে জাতিসংঘ নতুন প্রতিনিধিদের স্বীকৃতি দিলে সেই পথে তারা এক ধাপ এগিয়ে যাবে। কিন্তু দ্বিতীয়বারের মতো সেই দাবি স্থগিত হলো।

এ দিকে লিবিয়াও জাতিসংঘে প্রতিনিধি দেয়ার দাবি জানিয়ে আসছিল। দেশটির ভাষ্য, বর্তমানে ত্রিপোলিতে জাতীয় ঐক্য সরকার ক্ষমতায় রয়েছে।

গত ১২ ডিসেম্বর জাতিসংঘের ক্রেডেন্সিয়াল কমিটির বৈঠক হয়। সেখানে মিয়ানমার, আফগানিস্তান ও লিবিয়ার প্রতিনিধিত্ব স্থগিত রাখার প্রস্তার আসে। তবে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝির আগে দেশগুলোর আবেদন বিবেচনা করা হতে পারে।

পাঠকের মতামত

ইরানের ভয়ে তটস্থ ইসরায়েল!

ইসরায়েলে বড় ধরনের ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন হামলা আসন্ন বলে মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ...