প্রকাশিত: ২৭/০৮/২০১৮ ৬:৪৪ পিএম

নিউজ ডেস্ক::
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার ও রামু থেকে গুনধুম পর্যন্ত প্রায় ১২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হয় ২০১০ সালের ১ জুলাই। ব্যয় ধরা হয় প্রায় ১৮০০ কোটি টাকা। প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দিয়ে এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করানো হয়েছিল ২০১১ সালে। তবে প্রায় আট বছরে প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৯ শতাংশের মতো।
এই ধীরগতির কারণ জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক মো. মফিজুর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পের জন্য জমি লাগবে এক হাজার ৩৬৪ একর। তার মধ্যে চট্টগ্রামে লাগবে ৩৬৪ একর; এর মধ্যে ৭০ শতাংশ পেয়েছি। কক্সবাজারে লাগবে হাজার একর; তার ৫০ শতাংশ পাওয়া গেছে।’
তিনি জানান, পাইলিংসহ প্রকল্পের মাটি ভরাটকাজ শুরু হয়েছে। তবে বর্ষার জন্য পুরোদমে কাজ করা যাচ্ছে না।
প্রথম ধাপে ১০০.৮৩১ কিলোমিটার সিঙ্গেল লাইন ডুয়াল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ করা হবে।
দ্বিতীয় ধাপে রামু থেকে মিয়ানমারের কাছের ঘুনধুম পর্যন্ত ২৮.৭৫২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হবে। চুনতি অভয়ারণ্যে হাতি পারাপারের জন্য উড়াল সেতু করা হবে। সে জন্য প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে। প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না-তমা জেভি এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কম্পানি-ম্যাক্স জেভি।

-কালের কণ্ঠ

পাঠকের মতামত

আজ পহেলা বৈশাখ

আজ রোববার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ-বাংলা নববর্ষ। বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩১ ...

বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযান পরিচালিত এলাকায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

বান্দরবানে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান পরিচালিত রুমা,রোয়াংছড়ি ও থানচি এলাকায় পর্যটকদের ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করছে বান্দরবান জেলা প্রশাসন। ...

বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

পটিয়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই আরোহী নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন- বোয়ালখালী উপজেলার পশ্চিম গোমদন্ডী এলাকার মোঃ ...