প্রকাশিত: ৩০/১২/২০১৬ ৮:১৭ এএম , আপডেট: ৩০/১২/২০১৬ ৮:১৮ এএম
ফাইল ছবি

নিউজ ডেস্ক::

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় কক্সবাজার জেলায় এবার পাশের হার ৯২.৪৮% শতাংশ। এছাড়া জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২০৮৯ জন শিক্ষার্থী। জেএসসিতে সর্বমোট পরীক্ষা প্রদান করেন ২৪ হাজার ৪৬২ জন শিক্ষার্থী, তার মধ্যে পাশ করেছে ২২ হাজার ৬২৪ জন। এর মধ্যে অকৃতকার্য হয়েছে ১৩৬৫ জন, অনুপস্থিত ছিল ৪৪২ জন। ১১টি বিদ্যালয়ের পাশের হার ১০০% শতাংশ এবং জেলার সর্বোচ্চ পরীক্ষার্থী মহেশখালী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের, এদের পরীক্ষার্থী ছিলেন ৫০২ জন। এছাড়া জিপিএ-৫ না পাওয়া বিদ্যালয় ২১টি এবং জিপিএ-৫ এ জেলায় সেঞ্চুরি করেছে ৪টি ও হাফ সেঞ্চুরি ৪টি বিদ্যালয়ের।
বৃহস্পতিবার ২৯ ডিসেম্বর বেলা ১২টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), জুনিয়র মাদ্রাসা সার্টিফিকেট (জেডিসি) ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও মাদ্রাসা শিক্ষা সমাপনী (ইবতেদায়ী) ফলাফল নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনের পর মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
উল্লেখ্য, এ বছর ২০১৬ সালে জেএসসি পরীক্ষায় চট্টগ্রাম বোর্ডে ২১১টি কেন্দ্রে মোট ১ লাখ ৮১ হাজার ৬৫৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ছাত্র ৮১ হাজার ৮২৫ জন ও ছাত্রী ৯৯ হাজার ৮২৭ জন।
কক্সবাজার জেলার উপজেলাওয়ারী স্কুল ফলাফল-
কক্সবাজার সদর
জেএসসিতে কক্সবাজার প্রিপ্যার‌্যাটরি উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৬.৫৫ শতাংশ। আবুল কাশেম উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৮৮.৭৮ শতাংশ। এয়ারপোর্ট পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ২১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১২ জন। পাশের হার ৮২.৪৬ শতাংশ। বাহারছড়া জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৮৮.২৪ শতাংশ। দক্ষিণ খুরুশকুল মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৫৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৮৭.৮৫ শতাংশ। দ্বীপশিখা বালিকা একাডেমী ৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন। পাশের হার ৮৫.৭১ শতাংশ। কলাতলী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৮৯.৫৩ শতাংশ। উত্তরণ মডেল স্কুল ১০৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ১২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৮৭.৫ শতাংশ। আল বয়ান উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন। পাশের হার ৮৩.৩৩ শতাংশ। আমেনা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৪ জন। পাশের হার ৮৭.৫ শতাংশ। বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া একাডেমি ৪৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৯১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৯.১৯ শতাংশ। ভারুয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৮৭.১৮ শতাংশ। চৌফলদন্ডি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৮৮.৮৯ শতাংশ। কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ২২৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৭০ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। কক্সবাজার সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় ২৩২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৩২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৬৪ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। কক্সবাজার মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩১ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। ঈদগাহ জাহানারা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১৭০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৫৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯১.৭৬ শতাংশ। ঈদগাহ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ২০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৪.২৬ শতাংশ। ঈদগাহ আদর্শ শিক্ষা নিকেতন ৩৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৬৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯১.৭১ শতাংশ। গোমাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯ জন। পাশের হার ৮৯.৪১ শতাংশ। খরুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ৩৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩০০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩৭ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৬ জন। পাশের হার ৮৭.৪৬ শতাংশ। খুরুশকুল উচ্চ বিদ্যালয় ২৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৮০.৩৬ শতাংশ। মোহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৩১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৩.১৩ শতাংশ। নাপিতখালী সেকেন্ডারি স্কুল ১৩১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১১৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯০.০৮ শতাংশ। পিএমখালী উচ্চ বিদ্যালয় ১৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৭৬.২২ শতাংশ। পোকখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯০.৯১ শতাংশ। সৈকত বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১১৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.২৬ শতাংশ। সাহিত্যিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৭৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯১.১৪ শতাংশ। টিএমসি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন। পাশের হার ৯৪.১২ শতাংশ।
রামু
ধেঁচুয়া পালং উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.১৮ শতাংশ। মনছুর আলী সিকদার আইডিয়াল স্কুল ৮৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৭.৬৫ শতাংশ। আল ফুয়াদ একাডেমী ১৪৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৬ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৩.১ শতাংশ। আলহাজ্ব ফজল আম্বিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন। পাশের হার ৯৭.৫৭ শতাংশ। ঈদগড় আমির মোহাম্মদ বদি উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৯৫.৯৬ শতাংশ। গর্জনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৮৪.১৩ শতাংশ। জারাইলতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৬.৩৪ শতাংশ। জোয়ারিয়ানালা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৪.২৯ শতাংশ। জোয়ারিয়ানালা এইচএম সাচী উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৯.০১ শতাংশ। কচ্ছপিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৭.৩২ শতাংশ। কাউয়ারখোপ হাকিম-রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন। পাশের হার ৯৮.৬ শতাংশ। নাদেরুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.৯৩ শতাংশ। রামু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৬৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৫৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৭.৩৬ শতাংশ। রামু খিজারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৯৪.৫৬ শতাংশ। দক্ষিণ মিঠাছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৪.০৪ শতাংশ।
চকরিয়া
সেন্ট্রাল পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯৫.০৬ শতাংশ। চকরিয়া গ্রামার স্কুল ১০৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৩ জন। পাশের হার ১০০ শতাংশ। চকরিয়া পৌর আদর্শ শিক্ষা নিকেতন ১৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২৮জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৮৬.৬৭ শতাংশ। ডুলাহাজারা জুনিয়র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৬জন। পাশের হার ৮৮.৮৯ শতাংশ। উত্তর হারবাং উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৮ জন। পাশের হার ৯২.২৪ শতাংশ। আল আজহার উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৭ জন। পাশের হার ৮৭.৭ শতাংশ। বি.এম.এস উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৫৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৬.৯১ শতাংশ। বদরখালী কলোনিজেশন উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৭জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১৪ জন। পাশের হার ৮১.৬৬ শতাংশ। বহদ্দারকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২১৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৭জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৯ জন। পাশের হার ৯২.৬৬ শতাংশ। বরইতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১১জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯৩.১৭ শতাংশ। ভেওলা মানিকচর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৬জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৭ জন। পাশের হার ৮৭.৬৩ শতাংশ। চকরিয়া কোরক বিদ্যাপীঠ ৩৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৯০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৩৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১জন। পাশের হার ৯৯.৭৪ শতাংশ। চকরিয়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২১৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২১৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৭.৭১ শতাংশ। চকরিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩জন। পাশের হার ৯৫.৯৫ শতাংশ। চকরিয়া সেন্ট্রাল উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৬৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৫৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৭.৭৩ শতাংশ। দরবেশ কাটা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৮২.৬১ শতাংশ। ঢেমুশিয়া জিন্নাত আলী চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ১১জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৮৬.০৯ শতাংশ। দিগর পানখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৫২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১১জন। পাশের হার ৯৩.২৫ শতাংশ। ডুলাহাজারা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯৩.৬৪ শতাংশ। হারবাং ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৩৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২০ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১১জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৪.০৫ শতাংশ। ইলিশিয়া জমিলা বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২৪জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৮৮.৮৪ শতাংশ। কৈয়ারবিল উচ্চ বিদ্যালয়ে ২২১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৩জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯২.৭৬ শতাংশ। কাকারা সেকেন্ডারি স্কুল ১৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪জন। পাশের হার ৯৭.৭ শতাংশ। খুটাখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৬.২৩ শতাংশ। কিশলয় মডেল শিক্ষা নিকেতন ১৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৭.২৫ শতাংশ। কিশলয় আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৪.০৯ শতাংশ। কোনাখালী করিমাহ উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৮৮.৩৯ শতাংশ। মালুমঘাট আইডিয়াল স্কুল ৮৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.৮ শতাংশ। মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৭.৮৭ শতাংশ। মেমোরিয়াল খ্রিস্টান উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২২ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৯.০৩ শতাংশ। পহরচাঁদা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৯৬.১ শতাংশ। পালাকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৪৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১০ জন। পাশের হার ৮৮.৩ শতাংশ। পূর্ব বড় ভেওলা জি.এন.এ মিশনারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৪.৬২ শতাংশ। রশিদ আহমদ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩৭৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩২০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪৭ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১১ জন। পাশের হার ৮৪.৬৬ শতাংশ। আর.কে নুরুল আমিন চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৩৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২১৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৬ জন। পাশের হার ৯১.৯১ শতাংশ। শাহ উমরাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৬.৫৯ শতাংশ। শিখা মণি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন। পাশের হার ৯৬.৯১ শতাংশ। উত্তর বরইতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৫৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৭ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৯২.৪৫ শতাংশ।
পেকুয়া
বারবাকিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৮ জন। পাশের হার ৭৬.৬১ শতাংশ। হোসনে আরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৯ জন। পাশের হার ৪৯.১৪ শতাংশ। মেহেরনামা উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৯ জন। পাশের হার ৮৭.৭৬ শতাংশ। মগনামা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯০.৫১ শতাংশ। পেকুয়া জিএমসি ইনষ্টিটিউশন ৪০৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৬৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৭ জন। পাশের হার ৯১.০৭ শতাংশ। পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৫৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৭৮.১৭ শতাংশ। রাজাখালী ফয়জুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৩.১৫ শতাংশ। রাজাখালী এয়ার আলী খান উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৩১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১১৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯০.৮৪ শতাংশ। শিলখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩২৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৭৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৮৫.৮ শতাংশ। টৈটং উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৭৫.৪৫ শতাংশ।
কুতুবদিয়া
উত্তরণ বিদ্যা নিকেতন ১০১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৬৬.৩৪ শতাংশ। আলী আকবর ডেইল উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯ জন। পাশের হার ৯৩.০২ শতাংশ। ধুরুং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৬৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯২.৩১ শতাংশ। কবি জসিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৮ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৬.০৩ শতাংশ। কৈয়ারবিল আইডিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন। পাশের হার ৯১.২৩ শতাংশ। কুতুবদিয়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৬.৯৭ শতাংশ। কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৬.৭৪ শতাংশ। লেমশীখালী উচ্চ বিদ্যালয় ১৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৪.০৪ শতাংশ। সতর উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৪ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৮২.৯৮ শতাংশ।
মহেশখালী
আবদুল মাবুদ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৭ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৮৭.১ শতাংশ। ছনখোলা পাড়া জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৭.০১ শতাংশ। ছোট মহেশখালী মডেল জুনিয়র স্কুল ৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৭ জন। পাশের হার ৮৪.৮৫ শতাংশ। মাতারবাড়ি আদর্শ পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯৫.৯৫ শতাংশ। উত্তর নলবিলা জুনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল ১১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২১ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৯৫.৫৪ শতাংশ। বড় মহেশখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৬.০৫ শতাংশ। ধলঘাটা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ১০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৩.১৪ শতাংশ। হোয়ানক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৮৯.৪৭ শতাংশ। হোয়ানক বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৭.৯২ শতাংশ। কালারমারছড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ২২৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২১৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৮ জন। পাশের হার ৯৫.৫৯ শতাংশ। কুতুবজুম আইডিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৪৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১০ জন। পাশের হার ৯৩.০৬ শতাংশ। কুতুবজুম অফ-শোর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন। পাশের হার ৯৩.৬২ শতাংশ। মাতারবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩৪৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩০৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৮ জন। পাশের হার ৮৯.২৪ শতাংশ। মহেশখালী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪০৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৬৬ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৬ জন। পাশের হার ৮৫.৬৬ শতাংশ। মহেশখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৭৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। মহেশখালী আইল্যান্ড উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৫০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৩৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৯ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৪.৮ শতাংশ। পানিরছড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৫ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৫.৯১ শতাংশ। শাপলাপুর হাই স্কুল ১৮৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। ইউনুছখালী নাছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন। পাশের হার ৯৮.৫৫ শতাংশ।
টেকনাফ
কাঞ্জর পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৫ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.৮৪ শতাংশ। লম্বরি মলকা বানু স্কুল ৯৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.৯২ শতাংশ। লেদা জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৫ জন। পাশের হার ৯২.৭৭ শতাংশ। মারিশ বনিয়া মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৬.০৮ শতাংশ। নাইক্ষ্যংখালী জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। টেকনাফ বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল ৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৮ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। আলহাজ্ব আলী আছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৫.৯২ শতাংশ। নয়া বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৩৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৬ জন। পাশের হার ৮৮.৩২ শতাংশ। নয়াপাড়া আলহাজ্ব নবী হোছাইন উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৫.৯২ শতাংশ। হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৮ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৮.৪৬ শতাংশ। হ্নীলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। সাবরাং উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৯৬.৯১ শতাংশ। সেন্টমার্টিন বি.এন ইসলামিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৪ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৩ জন। পাশের হার ৮৭.৯৩ শতাংশ। হাজী বশির আহমদ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। শামলাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৭ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৩.৫৭ শতাংশ। এজাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৭.৫৩ শতাংশ। টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৩৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৮ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৬ জন। পাশের হার ৯৪.০৪ শতাংশ।
উখিয়া
ডেইল পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৭.০৬ শতাংশ। হিলটপ জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৮৫.৭১ শতাংশ। রুমখাঁ পালং জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন। পাশের হার ১০০.০০ শতাংশ। আবুল কাশেম নুর জাহান চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৫০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৪৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৬ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৯.৬ শতাংশ। বালুখালী কাশেমিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৫ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন। পাশের হার ৯৫.৫৯ শতাংশ। ভালুকিয়া পালং উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৮৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৬৮ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৬ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১১ জন। পাশের হার ৯৪.০৪ শতাংশ। জালিয়াপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৩২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৯৮.৪৮ শতাংশ। কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে ২১৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২১৪ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৬ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১ জন। পাশের হার ৯৯.০৭ শতাংশ। মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৬৭ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১৪ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ১৭ জন। পাশের হার ৮৯.৬ শতাংশ। মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি বালিকা স্কুল ৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭২ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। অকৃতকার্য হয়েছেন ২০ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ২ জন। পাশের হার ৭৫.৭৯ শতাংশ। পালংখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬০ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৭ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৭ জন। পাশের হার ৯১.৯৫ শতাংশ। পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৩৬ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ৩ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৪ জন। পাশের হার ৯৭.১২ শতাংশ। সোনারপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ২২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২১ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩১ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ২ জন ও অনুপস্থিত ছিলেন ৬ জন। পাশের হার ৯৬.৫১ শতাংশ। থাইংখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন। পাশের হার ৯৮.৮১ শতাংশ। উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৩৯ জন পাশ করেছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫০ জন। অকৃতকার্য হয়েছেন ১ জন। পাশের হার ৯৯.৫৮ শতাংশ।

পাঠকের মতামত