প্রকাশিত: ২৬/০২/২০১৭ ৬:৪৬ পিএম

ঢাকা: চার মাস পর আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে হত্যাচেষ্টাকারী বদরুলের মুখোমুখি হয়েছেন খাদিজা। রবিবার আদালতে তাঁর জবানবন্দিতে বদরুলের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন তিনি।

জবানবন্দি গ্রহণ শেষে আসামীপক্ষের আইনজীবীরা খাদিজাকে জেরা করেন। আসামীকে চেনেন কি না আসামীপক্ষের আইনজীবীর এক প্রশ্নের জবাবে খাদিজা বলেন, সে আমার ছোটভাইবোনদের পড়াতো সে সুবাদে তাকে আমি চিনতাম।

খাদিজার ব্যবহৃত মোবাইলটি আসামী বদরুল কিনে দিয়েছিলো কি না এমন প্রশ্নের জবাবে খাদিজা বিষয়টি অস্বীকার করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীর প্রশ্নের প্রেক্ষিতে ঘটনার দিন আসামী বদরুলের দেয়া খাবার ও পানীয় গ্রহণ করার বিষয়টিও অস্বীকার করেন খাদিজা।

পরিক্ষা কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০ হাত দূরত্বের ঘটনাস্থলে খাদিজা স্বেচ্ছায় গিয়েছিলেন কি না এই প্রশ্নের জবাবে তিনি সেখানে স্বেচ্ছায় যাননি বলে আদালতকে জানান।

জেরার আগে সিলেট মহানগর মূখ্য হাকিম আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মাহফুজুর রহমান খাদিজার কাছে ঘটনার স্থান,সময় ও ঘটনার বিবরণ জানতে চাইলে খাদিজা তাঁর উত্তরে এ বিষয়গুলোর বর্ণনা দেন।

এর আগে ফৌজদারি কার্য্যবিধির ৩৪২ ধারানুযায়ী আসামী পরীক্ষা সম্পন্ন করেন আদালত। জবানবন্দি ও জেরা গ্রহণ শেষে আদালত আগামী ১ মার্চেই মামলার পরবর্তী যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের দিন ধার্য্য করেন।

পাঠকের মতামত

২ বাংলাদেশিকে গুলি করে মারল বিএসএফ, মরদেহ নিয়ে গেল ভারতীয় পুলিশ

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় খয়খাটপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। পরে তাদের ...