এম. বশর চৌধুরী উখিয়া::
বান্দরবান জেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর সুজন বড়–য়ার বিরুদ্ধে আনা যৌনহয়রানীর অভিযোগ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ভিত্তিহীন বলে প্রমানিত হয়েছে। অভিযোগের তদন্তের জন্য সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। অভিযোগের প্রাথমিক তদন্তের পর বান্দরবান সিভিল সার্জন ডাঃ উদয় শংকর চাকমা স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনে একথা জানিয়েছেন। তদন্ত প্রতিবেদনে সিভিল সার্জন উল্লেখ করেছেন সুজন বড়–য়ার বিরুদ্ধে আনা যৌনহয়রানীর অভিযোগ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ভিত্তিহীন। বিগত ৩১/০১/২০১৭ খ্রীঃ তারিখে সকাল ১০.০০ ঘটিকায় সিভিল সার্জনের উপস্থিতিতে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা, লামা এর কার্যালয়ে তদন্ত কার্যক্রমে অভিযোগকারী মাধবী লতা আসাম লিখিত বক্তব্য প্রদান করেন। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগকারী/বাদী অভিযোগের স্বপক্ষে কোন তথ্য উপাত্ত, প্রমনাদি, আনুষাঙ্গিক কাগজপত্র, অভিযোগের সমর্থনে তদন্ত কর্মকর্তাকে দেখাতে পারেননি। ২৮/১২/২০১৬ ইং তারিখে আনা অভিযোগের এক মাস পর তদন্ত হলেও অভিযোগের সমর্থনে কাগজপত্র দাখিল করতে না পারা রহস্যজনক। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগটি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ভিত্তিহীন বলে প্রতীয়মান হয়। ২০১৪ সালের ঘটনা উল্লেখ করে বিনা তথ্য প্রমানে অভিযোগ দাখিল করে জেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর জনাব সুজন বড়–য়াকে হয়রানী ছাড়া আর কিছুই নয়। এব্যাপারে সিভিল সার্জন ঘটনা/তদন্তের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। জনাব সুজন বড়–য়া এবিষয়ে বলেন বান্দরবান থেকে চলে যাওয়ার জন্য অভিযোগকারী পদোন্নতির সুবিধার্থে এই অভিযোগ করেছেন বলে তিনি মনে করেন। অভিযোগকারী তার মায়ের বয়সী বলে জানান। অভিযোগকারী মাধবী লতা আসামের বয়স ৪৫ উর্ধ্বে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ ...
পাঠকের মতামত