উখিয়া নিউজ ডেস্ক :: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘মাদক চোরাচালান বা ব্যবসার সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবির কিছু অসাধু সদস্য জড়িত তা অস্বীকার করব না। তবে প্রমাণ পেলে তাদের বাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত করে আইনের আওতায় নেওয়া হবে।’ গতকাল শুক্রবার পুরান ঢাকার গেণ্ডারিয়ার ধূপখোলা মাঠে আয়োজিত মাদক ও সন্ত্রাসবিরোধী কমিউনিটি পুলিশিং সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মাদক পাচার বন্ধে ভারতের সঙ্গে কথা হচ্ছে। তারা বাংলাদেশে ফেনসিডিল ঢুকতে বাধা দিচ্ছে। কিন্তু মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে ইয়াবা। এক্ষেত্রে তাদের কোনো সহযোগিতাও পাওয়া যাচ্ছে না। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকা মহানগর পুলিশ(ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, কাজী ফিরোজ রশীদ প্রমুখ। আইজিপি বলেন, বাংলাদেশে রাজনীতি থাকবে, দল-মত থাকবে। তবে সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তার জন্য মাদক ও জঙ্গিবাদবিরোধী কিছু বিষয়ে ঐকমত্যে পেঁৗছতে হবে। জঙ্গিবাদ ও মাদকাসক্তিকে ভয়ানক অপরাধ হিসেবে মোকাবেলা করছে পুলিশ। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অতীতের চেয়ে ভালো উল্লেখ করে পুলিশ প্রধান বলেন, বাংলাদেশকে ইরাক বা সিরিয়া হতে দেওয়া হবে না। গুলশানের হলি আর্টিসান ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় জঙ্গি হামলার পরও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘুরে দাঁড়িয়েছে। জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় কাউন্টার টেররিজম ইউনিট গঠন করা হয়েছে। যেখানেই জঙ্গি আস্তানার সন্ধান মিলেছে, সেখানেই অভিযান চালানো হয়েছে।
রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র সংঘাতের কারণে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের নতুন করে অনুপ্রেবেশের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ ...
পাঠকের মতামত