ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ২৭/১০/২০২৩ ৩:৪৪ পিএম

ঘূর্ণিঝড় হামুনের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড কক্সবাজার এখনো স্বাভাবিক হয়নি। এখনো বিদ্যুৎবিহীন জেলার বেশিরভাগ এলাকা। ঘরহারা সব মানুষের কাছে এখনো পৌঁছেনি ত্রাণসামগ্রী। খোদ প্রশাসনই বলছে, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। তাই এখন পর্যন্ত বরাদ্দ দেয়া সরকারি ত্রাণে কুলাচ্ছে না।

প্রচন্ড গরমে ত্রাণের জন্য অপেক্ষা। দুটো চাল-ডাল পেলে কোথাও আগুন জালিয়ে রান্না করে সবাই মিলে খাওয়ার আশা। কিন্তু পেলেন না অনেকেই। সমিতি পাড়ায় এদিন ৫শ’ পরিবার চাল পেলেও খালি হাতে ফিরে গেছেন অন্তত আড়াই হাজার মানুষ।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বললেন, প্রথমদিন ৫শ’ পরিবারকে চাল দিতে পেরেছেন। কিছু পরিবারকে টিন বিতরণ করেছে পৌরসভা ।

তিন দিন ধরে বিদ্যুৎ নাই। অতিষ্ট গরমে গোসল করতে পারেন না কেউ। খাবারের পানির জন্য এদিক-ওদিক ছুটছে মানুষ। শহরের কয়েকটি জায়গায় বিদ্যুৎ আসলেও এখনো বিদ্যুৎহীন মহেশখালী উপজেলা।

ঘূর্ণিঝড় হামুনের তাণ্ডবে ঘরহারা মানুষ এখনো মাথার উপর ছাদ পাননি। শিশু বৃদ্ধ নারীসহ দুর্বিসহ জীবন পার করছেন জেলার প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ।

এমনই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার কক্সবাজার ও মহেশখালীতে ত্রাণ দিতে আসেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী। তিনি বললেন, সরকারি এই সহযোগিতায় কুলাবে না। আরো ত্রাণ দরকার।

ঘূর্ণিঝড়ে কক্সবাজার জেলায় পাঁচ হাজার ১০৫টি কাঁচাঘর সম্পুর্ণ এবং ৩২ হাজার ৭৪৯টি ঘর আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। সুত্র: একাত্তর

পাঠকের মতামত

এমএসএফের প্রতিবেদন৮৪% রোহিঙ্গার আশঙ্কা—মিয়ানমারে ফেরা নিরাপদ নয়

ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস/মেডিসিনস স্যান্স ফ্রন্টিয়ারস (এমএসএফ)-এর নতুন একটি প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে যে, মিয়ানমারে চরম সহিংসতার ...