ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ১৭/০২/২০২৪ ৯:০৩ এএম

বাকখালী সেতুর বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের ৩৬শ মিটার ১৬ আরএম কপার ক্যাবল সংযোগ দেওয়ার আগেই রহস্যজনকভাবে চুরি হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ৫০ লক্ষ টাকা। এ ঘটনায় কক্সবাজার সদর থানায় ঠিকাদার মির আক্তারের পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ।

২৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৯৫ মিটার দৈর্ঘ্যের দৃষ্টিনন্দন এই সেতু গত শনিবার (১১ নভেম্বর) উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কক্সবাজার শহর থেকে নদীর উত্তর পাড়ে খুরুশকুলের আশ্রয়ণ প্রকল্পে যাতায়াতের জন্য বাঁকখালী নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে।
উদ্ভোধনের পর একদিন জেনারেটারের মাধ্যমে সেতুটি আলোকিত করা হয়েছিলো কিন্তু ব্রিজের কাজ সম্পুর্ণ করা হলেও বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন সংযোগ না দেওয়ায় সন্ধ্যা হলে অপরাধী চক্রের নিরাপদ স্থানে পরিণত হয় এই স্বপ্নের বাকখালী সেতু। এর মাঝেই সেতুর দুইপাশ থেকে গত ৯ ও ১২ এ ফেব্রুয়ারি রহস্যজনকভাবে প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকার তার চুরি হয়ে যায়। এই বাকখালী সেতুর বৈদ্যুতিক কপার ক্যাবল চুরি হওয়ার ঘটনায় এখন তোলপাড় চলছে। এ প্রজেক্টের ঠিকাদার হিসাবে কাজ করেন মীর আক্তার। বাকখালী সেতুর সঞ্চালন লাইনের কাজ উদ্ভোধনের আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু প্রজেক্টের সেতুর উপরে কাজ শেষ হলেও এখনও কতৃপক্ষ বিদ্যু ৎ সংযোগ দেয়নি। ফলে অন্ধকারে বিদ্যুৎ বিহীন সেতুটির উপর নিচে বসে ছিনতাইকারী ও মাদকসেবীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।
এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রকল্পে এতবড় চুরির ঘটনায় হতবাক এলাকাবাসী। তাদের দাবী যে করেই হোক চোর চক্রটি সনাক্ত করে সেতুটি আলোকিত করা হোক। সুত্র: দৈনিক কক্সবাজার

পাঠকের মতামত

কক্সবাজারে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ধর্ম ও প্রশাসনের সমন্বিত উদ্যোগ

কক্সবাজারে বাল্যবিবাহ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো “বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে করণীয়” শীর্ষক আন্তঃধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ...

বাংলাদেশি পাসপোর্টে রোহিঙ্গা সুন্দরী তৈয়বার মালয়েশিয়ায় ‘বিয়ে বাণিজ্য’

১৯৯৭ সালে মিয়ানমারের মংডু থেকে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় ...