প্রকাশিত: ১১/০২/২০১৮ ৮:০৬ এএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৬:৪৬ এএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
হজের মতো পবিত্র ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েও যৌন হয়রানির শিকার হতে হয়েছে বলে অভিযোগ একদল মুসলিম নারীর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে ‘মস্ক-মি-টু’ হ্যাশট্যাগে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছে নারীরা।

মিশরীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নারী লেখিকা ও সাংবাদিক মোনা এলতাহাউই লিখেন, ২০১৩ সালে হজ করতে গিয়ে তিনি যৌন-হয়রানির শিকার হন। মূলত তার উদ্যোগেই মস্ক-মি-টু আন্দোলন শুরু হয়েছে।

২৪ ঘণ্টায় টুইটারে দুই হাজারেরও বেশি রি-টুইট করা হয়েছে এই বিষয়টি।

সবচেয়ে ধর্মীয় স্থানেও তারা রেহাই পাচ্ছেন না বলে ‘মস্ক-মি-টু’ হ্যাশট্যাগে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক নারী অভিযোগ করেছেন। পুরো মাথা শরীর ঢেকে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার পরও তাদের সঙ্গে এধরণের আচরণ করা হচ্ছে।

রুবাহদখত নামে একজন লিখেছেন, মদিনায় এক যুবক আমার শরীর স্পর্শ করেছিল। আমি ভেবেছিলাম মদিনা একটি নিরাপদ নগরী, কিন্তু আমার ধারণা ভূল। আমি এ ঘটনা কখনোই ভুলবো না এবং ক্ষমা করতে পারবো না।

ফারানাক আমিদি নামে একজন লিখেছেন, মেয়েদের পোশাকের সঙ্গে যৌন হয়রানির কোনো সম্পর্ক নেই। মেয়েরা কী পরছে সেটা নয়, পুরুষরা মেয়েদের কী চোখে দেখে তার সঙ্গেই এটার সম্পর্ক।

ইসলামের বিধান মেনে পোশাক পরার পরও তারা যৌন হয়রানি থেকে রক্ষা পান না বলে অভিযোগ করেন ইরান, সৌদি আরব, মিশর ও আফগানিস্তানের মতো রক্ষণশীল মুসলিম দেশের নারীরা। সূত্র: বিবিসি বাংলা

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় মিয়ানমারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পাশাপাশি ...

ফিলিস্তিনপন্থি গ্রুপকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মসূচির সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাবে ...