প্রকাশিত: ০২/১১/২০১৬ ৯:৪৬ পিএম

lama-pic-1লামা প্রতিনিধি::
বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে হারগাজা পাড়ায় জনতার ধোলাই খেয়ে ২ অপহরণকারী প্রাণ হারায়। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার রাতে একদল অপহরনকারী স্থানীয় মৃত মমতাজ আহামদের ছেলে মনুআলম (৬০), মৃত নুর আহামদের ছেলে জাবের আহামদ (৫৫), জালাল উদ্দিনের ছেলে কালা পুতু (৪০) ও মোঃ হোসেনের ছেলে জহির আহামদ (৩৫) কে অপহরণ করে। ঘটনাটি জানাজানি হলে, এলাকায় একই সাথে আতংক ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে, এক পর্যায়ে অপহৃত চারজন সুরচিকিৎকার শুরু করে। স্থানীয়রা জানান, ডাকাতরা ওই সময় স্থানীয়দের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী জড়ো হয়ে অপহরনকারী চক্রের দুইজনকে ধরে গণধোলাই দেয়, এতে দুজনই মারা যায়। স্থানীয়রা জানায়, এ চক্রের আরো কয়েকজন পালিয়ে যায়। সংবাদ পেয়ে গভীর রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

ইউপি চেয়ারম্যান জাকের হোসেন মজুমদার ও লামা থানার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ ইকবাল হোসেন ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত ( সকাল ১১টা) গণধোলাইয়ে নিহত দুই অপহরণষকারির পরিচয় পাওয়া যায় নি। নিহতদের লাশ বান্দরবান মর্গে পাটানো হয়েছে বলে জানাগেছে। প্রসঙ্গত: গত এক বছরে লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে বেশ কয়েকটি অপহরণের ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে একই সাথে আতং ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। জানাগেছে, কক্সবাজার ঘেষে এই ইউনিয়নটি ভৌগলিক ও  দুর্গম যোগাযোগের কারণে প্রায়ই সময় ডাকাতাক্রান্ত হন।

পাঠকের মতামত

জুলাই যোদ্ধার স্বীকৃতি পাচ্ছে কক্সবাজারে নিহত হওয়া রোহিঙ্গা কিশোর

আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে কক্সবাজারে নিহত রোহিঙ্গা কিশোর নূর মোস্তফাকে ‘জুলাই শহীদ’ হিসেবে স্বীকৃতি ...

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার বাদী এখন কক্সবাজার দুদকের উপ-পরিচালক

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ...

দৈনিক জনকণ্ঠের রিপোর্ট রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর সরকারি লাইসেন্স নেই, তদন্ত টিমের পরিদর্শন

রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা উখিয়ায় ১৫টি ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার চলছে অনুমতি বিহীন। সরকারিভাবে কোন ...