ডেস্ক রিপোর্ট
শুধু রোহিঙ্গাদের বসবাসের জায়গা হিসেবে নয়, জীবন ধারণের সব উপকরণ নিয়েই ভাসানচর এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ।
বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার পর, ভাসানচর হবে দেশের দুস্থদের আশ্রয়স্থল। তারা যেন আত্বনির্ভরশীল হতে পারেন, সেই পরিকল্পনাও করা হয়েছে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পে। আর সেই পরীক্ষামূলক কর্মসংস্থানের কার্যক্রম চলছে সফল ভাবেই।
এই চরে প্রথম পা পড়েছে মহিষদেরই। পাশের স্বর্ণদ্বীপ থেকে প্রায়ই মহিষ হারাতো। ভেসে আসতো এই চরে। খুঁজতে খুঁজতে রাখালরা পেয়ে যান ভাসানচরের খোঁজ। বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, মিঠা পানি আর ঝড়ঝাপটা থেকে প্রাকৃতিক সুরক্ষা ব্যবস্থার কারণে, দ্রুতই মহিষ চড়ানোর জন্য জনপ্রিয় হয় ভাসানচর। রাথালরা জানান,’প্রথমে মহিষ ভেসে এসে এখানে উঠছে, আমরা মহিষ দেখে এখানে উঠলাম। দেখলাম মহিষ চরানোর জন্য এ জায়গাটা খুব ভালো। তারপর থেকে এখানে আসছি। চার বছর হলো এখানে মহিষ পালছি। হাঁস, মুরগি, গরুও পালি।
পাঠকের মতামত