প্রকাশিত: ২৪/০২/২০১৭ ১১:০৬ এএম

টেকনাফ প্রতিনিধি::

দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন। এই দ্বীপ থেকে বিচ্ছিন্ন আরেকটি দ্বীপ যার নাম ছেড়া দ্বীপ। যেখানে রয়েছে অহরহ প্রবাল- শৈবাল, শামুক-ঝিনুক। সেন্ট মার্টিনের চেয়ে পর্যটকরা ছেড়া দ্বীপ ভ্রমণে  বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তবে দিন দিন অরক্ষিত হয়ে পড়ছে এই ছেড়া দ্বীপ।

ভর মৌসুমে প্রতিদিন ২ হাজারেরও বেশি পর্যটক ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন; কিন্তু সংরক্ষণের অভাবে দিন দিন এই ছেড়া দ্বীপ অরক্ষিত হয়ে পড়ছে। পর্যটকদের ব্যবহার্য পানির বোতল, খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ আবর্জনায় পরিণত হয়ে দ্বীপের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। ছেড়া দ্বীপকে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে পরিচ্ছন্ন এবং আবর্জনামুক্ত রাখা দরকার বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ছেড়া দ্বীপে কোনো মানুষের বসতি নেই। তবে পর্যটন মৌসুমে দুই একটি পরিবার অস্থায়ীভাবে বসবাস করেন। তারা ছেড়া দ্বীপে দোকান ব্যবসা করেন। আবার তার আড়ালেই প্রবাল-শৈবাল, শামুক-ঝিনুক আহরণ করেন। এদিকে সেন্ট মার্টিনে প্রবাল-শৈবাল, শামুক-ঝিনুক আহরণ নিষিদ্ধ হলেও ছেড়া দ্বীপে অস্থায়ীভাবে বসবাসকারিরা প্রতিনিয়ত এসব আহরণ করে প্রকাশ্যে বিক্রি করছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শফিউল আলম জানান, আসলেই সেন্টমার্টিনের জন্য আলাদা একটি নীতিমালা প্রয়োজন। সঠিক নীতিমালা না থাকায় দ্বীপে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হচ্ছে বলে তিনি স্বীকার করেন।

পাঠকের মতামত

খেলাভিত্তিক শিক্ষায় ব্র্যাকের তথ্য বিনিময় অনুষ্ঠান

শিশুদের খেলাভিত্তিক শেখা, অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা ও মনোসামাজিক বিকাশ নিশ্চিতে ব্র্যাক শিক্ষা কর্মসূচির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো ...

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত অনুমতি ছাড়া ওয়াজ মাহফিল নিষিদ্ধ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ধর্মীয় প্রচার কার্যক্রমে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে। ...