প্রকাশিত: ০২/১১/২০১৭ ৮:৫১ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ১১:৩৬ এএম

মাদক সেবন করলে জানা যাবে এমন একটি পরীক্ষা চালু হয়েছে মুন্সীগঞ্জ পুলিশ লাইন্সে। এটিকে বলে ‘ডোপ টেস্ট’। এই পরীক্ষায় প্রথমেই দাঁড়াতে হয়েছে জেলা পুলিশের সন্দেহভাজন সাত সদস্যকে। এর মধ্যে দুজনই মাদক সেবনের সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ মিলেছে।

আজ বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় এসব বলেন জেলা পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম। জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ওই সভার আয়োজন করা হয়।

পুলিশ সুপার বলেন, ‘আমার জেলাতে অপরাধের সঙ্গে যেই যুক্ত হোক, তার কোনো ছাড় নেই।’ মাদকাসক্ত এমন দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

জায়েদুল আলম বলেন, ‘জেলার ৬৪টি ইউনিয়ন পর্যায়ে এই ল্যাব টেস্ট স্থাপন করা হবে শিগগিরই। সন্তান মাদকাসক্ত হলে বা মাদক বিক্রি করলে মা-বাবা এবং ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে। সন্তান যদি মাদক বিক্রেতা বা সেবনকারী হয় তাহলে মামলা ছাড়াই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অভিভাবকদের সহায়তা দিবে পুলিশ। মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ড সিসি ক্যামেরা আওতায় আনা হবে। সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদস্যদের কাছ থেকে সাংবাদিকদের কাছে বেশি সহায়তা পেয়ে থাকি, যা জেলার আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা পালন করে থাকে।

আগামী ৪ নভেম্বর এসপি গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হবে। টুর্নামেন্টটি সফলভাবে পরিচালনা করতে সাংবাদিকদের সর্বাত্মক সহায়তা কামনা করেন পুলিশ সুপার।

সুত্র: এনটিভি

পাঠকের মতামত

চাকরি ছাড়লেন ৬ বিসিএস ক্যাডার

চাকরি ছেড়েছেন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) ক্যাডারে নিয়োগ পাওয়া ৬ কর্মকর্তা। এসব কর্মকর্তার বেশিরভাগই শিক্ষা ...

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে ইতিবাচক মিয়ানমার

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুই। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বিমসটেক ...

সপ্তাহজুড়ে বৃষ্টির আভাস

আবহাওয়া অধিদপ্তর আগামী সপ্তাহজুড়ে সারাদেশে বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। সেই সঙ্গে সপ্তাহজুড়ে বৃষ্টির ...