
আজিজুল হক, সীমান্ত সংবাদদাতা::
স্থলবন্দর চালু হলে মিয়ানমার-বাংলাদেশের সম্পর্কের উন্নয়ন হবেএ নৌ-পরিবহন মন্ত্রালয়ের যুগ্ম সচিব ও বাংলাদেশ স্থল বন্দর কতৃপক্ষের পরিচালক(ট্রাফিক) আনিছ আহমদ(এনডিসি) বলেছেন, নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে স্থলবন্দর চালু হলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার মধ্যে সম্পর্কের আরও উন্নয়ন হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। এ স্থল বন্দর দ্রুত চালু করার জন্য সরকার কাজ করছে। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে। রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় ঘুমধুম স্থল বন্দরে সম্ভাব্য স্থানসমূহ পরিদর্শন শেষে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তিনি আরও আরও বলেন, বিএনপি সরকারের আমলে কাগজে কলমে ১২টি স্থলবন্দরের নাম থাকলেও কার্যকর ছিল মাত্র দুইটি। বর্তমান সরকারের আমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৩টি স্থলবন্দর মধ্যে ১০টি বন্দরে পুরোদমে কাজ চলছে। ঘুমধুমে প্রস্তাবিত স্থল বন্দর চালু করা হলে অসংখ্য বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে পাশাপাশি এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে মিয়ানমারের সুসম্পর্ক রয়েছে বিধায় দ্রুত স্থল বন্দর বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এসময় উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপ-পরিচালক(ট্রাফিক) মামুন কবির তরফদার, উপ-সহকারী প্রকোশলী রুহুল আমিন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম সরওয়ার কামাল, জেলা আওয়ামী লীগের নেতা খাইরুল বশর, ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একে জাহাঙ্গীর আজিজ, ঘুমধুম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খালেদ সরওয়ার হারেচ,প্যানেল চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, কৃষকলীগ সভাপতি গোলাম ছোবাহান, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি ডাঃ শাহ জাহান, যুগ্ম সম্পাদক আব্দু শুক্কুর, সাংবাদিক মাইন উদ্দিন, শ.ম গফুর প্রমুখ।

পাঠকের মতামত