প্রকাশিত: ১০/০৫/২০২১ ১২:০১ পিএম

মৃতদের পোশাক, এমনকি গায়ের সাদা চাদরও সরিয়ে নিতেন তারা। তারপর সেগুলোতে এক বিশেষ ব্র্যান্ডের স্টিকার সেটে পৌঁছে দিতেন দোকানে দোকানে। প্রতি দিনের সংগ্রহ পিছু টাকা দিতেন দোকানিরা। ভারতের যোগীরাজ্যে গত ১০ বছর ধরে এভাবেই রুজি-রুটি চালাচ্ছিল একটি দল। করোনার দাপটে ফুলেফেঁপে উঠেছিল ব্যবসা।

রোববার পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের বাগপতের এলাকা থেকে তাদের সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তরা মৃতদেহের পরনের জামা-কাপড় ও অন্যান্য জিনিস চুরি করত।
সার্কেল কর্মকর্তা অলোক সিং জানিয়েছেন, মৃতদেহের বিছানার চাদর, শাড়ি, জামা চুরি করত অভিযুক্তরা। তাদের কাছ থেকে ৫২০টি বিছানার চাদর, ১২৭টি কুর্তা, ৫২টি শাড়ি এবং একাধিক জামা উদ্ধার হয়েছে। গত কয়েক দিনে যেখানে মৃতদেহের স্তূপ জমা করে রাখা হয়েছিল সেখানকার মৃতদের শরীর থেকে খুলে নেওয়া হয়েছিল।

পরে, সেগুলো ধুয়ে ও ইস্ত্রি করে গ্বয়ালিয়রের একটি কোম্পানির লেবেল সেঁটে বিক্রি করত তারা। এলাকার কাপড় ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও অভিযুক্তদের যোগাযোগ ছিল বলে জানিয়েছেন পুলিশের ওই কর্মকর্তা।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, আটককৃতদের মধ্যে তিন জন একই পরিবারের। গত ১০ বছর ধরে চুরির চক্র চালাচ্ছে তারা। চুরির ধারা ছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে মহামারি আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা ও জি নিউজ।

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় মিয়ানমারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পাশাপাশি ...

ফিলিস্তিনপন্থি গ্রুপকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মসূচির সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাবে ...