ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ০৮/০৬/২০২৫ ৫:০২ পিএম

ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আনন্দ উল্লাসে মেতেছেন হাজারো পর্যটক। পুলিশ বলছে, তারা পর্যটকের নিরাপত্তা বাড়িয়েছে; অথচ রোহিঙ্গারা ক্যাম্প থেকে বের হয়ে সমুদ্রে ঘুরছে বিনা বাধায়।

সরেজমিনে দেখলে মনে হবে, সূর্য যেন তার সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করছে সৈকতের বালিয়াড়ীতে। তারপরও তীব্র দাবদাহ থেকে প্রশান্তি পেতে নীল সমুদ্রে ভাসছেন ডুবছেন লাখো পর্যটক।

কিছুক্ষণ পর পর ধেয়ে আসা বিশাল ঢেউয়ে ঝাঁপ দিয়ে তা অতিক্রম করার মাঝে সমুদ্র জয়ের স্বাদ নিচ্ছে শিশু, তরুণ-তরুণী।

উচ্ছ্বাসিত পর্যটকরা বলছেন, এই সমুদ্র জলের ছোঁয়া তাদের সব কষ্ট ভুলিয়ে দিচ্ছে।

হোটেল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ঈদের ছুটিতে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। সামনের সাপ্তাহিক ছুটিতে পর্যটকের সংখ্যা আরো বাড়বে বলে প্রত্যাশা তাদের।

তবে পর্যটনের এই ভরা মৌসুমটিকে অস্বস্তিতে ফেলেছে সৈকতে রোহিঙ্গাদের আনাগোনা। দলবেঁধে ক্যাম্প থেকে সৈকতে ঘুরছে শত শত রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গারা বলছে, তারা চেকপোস্ট ফাঁকি দিয়ে সৈকত ভ্রমণে এসেছে।

পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, রোহিঙ্গাদের দমানো গেলে পুরো সপ্তাহজুড়ে চার লাখের বেশি পর্যটকের আগমন ঘটবে কক্সবাজারে। বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের উপস্থিতি পর্যটকদের সমস্যা তৈরি করছে।

পাঠকের মতামত

ক্যাম্পে বন্ধ শিক্ষা কার্যক্রম, ঝুঁকিতে লাখো শিশু

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরগুলোতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে সব শিক্ষা কার্যক্রম। ইউনিসেফ ...