ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ০৪/০২/২০২৩ ৮:২৩ এএম

কক্সবাজারে নিশাত আহম্মেদ নামে (২৫) এক এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন না খুন হয়েছেন সে বিষয়ে কিছুই জানাতে পারেননি পুলিশ।

তবে একটি সূত্র বলছে, নিহত তরুণী নিশাত তার প্রেমিকের সঙ্গে অভিমান করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার দিকে কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বাহারছড়া এলাকার গফুর সওদাগরের ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেন পুলিশ।

ময়নাতদন্ত শেষে নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।

নিহত নিশাত আহম্মেদের বাড়ি চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের মালুমঘাট চা বাগান এলাকার ছৈয়দ আহম্মদের মেয়ে। সে উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ইউএনডিপিতে কর্মরত ছিলেন।

স্থানীয়দের ধারণা নিশাত আত্মহত্যা করেছেন। সেদিন বিকেলের দিকেও নিশাতকে তারা রাস্তায় চলাচল করতে দেখেছেন। রাতে বাসায় তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করেন।

বাড়ির মালিক গফুর সওদাগর জানান, গত একমাস আগে ভবনের তৃতীয় তলায় একটি বাসা ভাড়া নেন নিশাত। সেখানে তিনি একা থাকতেন। তার কাছ থেকে কোনো পরিচয় পত্র বা কোনো ধরনের কাগজ পত্র নেননি তিনি। নেই কোনো ভাড়াটিয়া চুক্তিনামাও।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে না আসা পর্যন্ত এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। সুত্র: বাংলামেইল

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মানবিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে ইউনাইটেড নেশন টিম

কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ইউনাইটেড নেশন ফোরাম বাংলাদেশ স্টাডি প্রোগ্রাম (BSP) এর ...

কক্সবাজারে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ধর্ম ও প্রশাসনের সমন্বিত উদ্যোগ

কক্সবাজারে বাল্যবিবাহ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো “বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে করণীয়” শীর্ষক আন্তঃধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ...

বাংলাদেশি পাসপোর্টে রোহিঙ্গা সুন্দরী তৈয়বার মালয়েশিয়ায় ‘বিয়ে বাণিজ্য’

১৯৯৭ সালে মিয়ানমারের মংডু থেকে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় ...