![](https://www.ukhiyanews.com/wp-content/uploads/2017/01/Screenshot_3-1.jpg)
![](https://www.ukhiyanews.com/wp-content/uploads/2017/01/Screenshot_3-1.jpg)
এদিকে সংযোগ সেতুটি একনেক সভায় অনুমোদন লাভ করায় ভারুয়াখালীসহ সংশ্লিষ্ট এলাকায় বইছে খুশির জোয়ার। খুরুশকুল-ভারুয়াখালী সংযোগ সেতুটি নির্মিত হলে কক্সবাজার শহরে যাতায়াতের জন্য ২৫-৩০ কিলোমিটারের দীর্ঘ পথ ৬-৭ কিলোমিটারের মধ্যে সমাপ্ত হবে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানান, সংযোগ সেতুটি এতদাঞ্চলের প্রাণের দাবি ছিল। এলাকাবাসীর বেশিরভাগ লোক কক্সবাজার শহরে দৈনন্দিন কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত। তাই সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন যাতায়াতে সীমাহীন দূর্ভোগের শিকার হতে হয়। এখন সেতুটি অনুমোদন লাভ করায় এলাকাবাসী আশার আলো দেখছে। এখন শুধু বাকী রয়েছে সেতুটির নির্মাণ কাজ।
ভারুয়াখালী হাজী পাড়া এলাকার ছালাম জানান, দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর দাবি ছিল। এটি নির্মিত হলে ইউনিয়নবাসী দীর্ঘদিনের দূর্ভোগ থেকে রেহায় পাবে। এই সংযোগ সেতুটি নির্মিত হলে এতদাঞ্চলের সাধারণের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারিত হবে এবং অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। দৈনিক ১৫০-২০০ টাকার যাতায়াত খরচ কমে গিয়ে ৩০-৩৫ টাকার মধ্যে নেমে আসবে। ১ ঘন্টা যাতায়াতের সময় থেকে রেহায় পেয়ে ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে এলাকাবাসী কক্সবাজার শহরে আসতে পারবে।
ভারুয়াখালীর আওয়ামী লীগ নেতা কামাল উদ্দিন জানান, খুরুশকুল-ভারুয়াখালী সংযোগ সেতুটি নির্মাণে গত ১০ জানুয়ারি একনেক সভায় অনুমোদন লাভ করেছে। সেতুটি নির্মিত হলে ভারুয়াখালী ছাড়াও খুরুশকুল, চৌফলদন্ডী, পোকখালীসহ সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীর যাতায়াতে সুফল বয়ে আনবে। সেতুটি নির্মাণের জন্য আমরা আগে থেকে বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেছিলাম। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট দফ্তর পরিদর্শনেও আসে। যার ফল স্বরূপ গত একনেক সভায় সেতুটি নির্মাণের জন্য অনুমোদন লাভ করে। খুরুশকুল-ভারুয়াখালী সংযোগ সেতুটি অনুমোদন দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন এলাকাবাসী। –
পাঠকের মতামত