প্রকাশিত: ০৬/০৯/২০১৬ ৯:২২ পিএম

উখিয়া প্রতিনিধি::

উখিয়ার দরগাহপালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ইয়াছমিনের বিয়ে নিয়ে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সে একই গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী ছৈয়দ আলমের মেয়ে। বিদ্যালয়ের ভর্তি রেজিস্ট্রারের তথ্যমতে ইয়াছমিনের জন্ম হয় ২৫ ডিসেম্বর ২০০৩, যার ক্লাস রোল নং-২২। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা খালেদা আকতারের নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি প্রথমে বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করেন। পরে তা শিক্ষক স্বামীর সাথে মুঠোফোনে আলাপ করে ইয়াছমিনের একটি প্রত্যায়নপত্র সাংবাদিকদের সরবরাহ করে বলেন, ইয়াছমিনের বিয়ের ব্যাপারে তিনি জানেন না। ইয়াছমিনের মা রাশেদা বেগমের সাথে মুঠোফোনে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর উখিয়া কাজী অফিসে কাবিননামা সম্পাদন করা হয়েছে। কোথায় বিয়ে দেওয়া হয়েছে জানতে চাওয়া হলে সে ফোন কেটে দেন। উখিয়া কাজী অফিসের কাজী হারুনের বড় ছেলে কাজী নামুজ(৩৫) বলেন, ভূলক্রমে সে ওই কাবিননামাটি সম্পাদন করলেও পরে তা নাকচ করে দেওয়া হয়েছে। একই স্কুলের একই ক্লাসে অধ্যায়নরত ইয়াছমিনের ছোটবোন রুবি আকতার (১১) জানান, তারা দু’বোন চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ালেখা করতেন। বড়বোনের বিয়ে হওয়াতে সে মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন। এ ঘটনা নিয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে প্রচন্ড ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

পাঠকের মতামত

মহাপরিচালক মাকসুরা নুরের পদত্যাগ দাবিতে উখিয়ায় নার্সদের মানববন্ধন

নার্সদের নিয়ে অসম্মানজনক কটুক্তি করায় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাকসুরা নুরের পদত্যাগ দাবি ও ...

অপরিকল্পিত উন্নয়ন পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা ধ্বংস, যত্রতত্র হোটেল-মোটেল দায়ী যে কারণে ডুবল কক্সবাজার

টানা ভারী বর্ষণ এবং পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে গেছে পর্যটন নগরী কক্সবাজার। ম্মরণকালের এ বন্যার জন্য ...

হেফাজতে ইসলামের কর্মী নিহত হওয়ার মামলায় ওসি রফিকুল তিন দিনের রিমান্ডে

হেফাজতে ইসলামের কর্মী নিহত হওয়ার মামলায় হাটহাজারী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) রফিকুল ইসলামের তিন ...