মিয়ানমারের স্ট্রেট কাউন্সিলর অং সান সু চি নেদারল্যান্ডসের হেগের আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে (আইসিজে) শুনানি শেষে নিজ দেশে ফিরেছেন। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) তিনি নিজ মিয়ানমারের নেপোডিতে জাতীয় বিমানবন্দরে পৌঁছান। এসময় তাকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে দেশটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত হন। এছাড়া তাকে সংবর্ধনা জানাতে মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে রাস্তায় নেমেছে হাজার
প্রকাশঃ 13-12-2019, 7:47 am | সম্পাদনাঃ 13-12-2019, 8:06 am
হেগের আন্তর্জাতিক বিচার আদালত বা আইসিজে শিগগিরই রোহিঙ্গা গণহত্যার বিষয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষনা করবে। বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনের শুনানি শেষে আদালতের প্রেসিডেন্ট আব্দুল কাউয়ি আহম্মেদ ইউসুফ এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যত শিগগির সম্ভব আদালত তার সিদ্ধান্ত উভয় পক্ষকে জানিয়ে দেবে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে শুনানির তৃতীয় দিনেও মিয়ানমারের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন
প্রকাশঃ 13-12-2019, 7:37 am | সম্পাদনাঃ 13-12-2019, 7:37 am
আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গা নির্যাতন মামলাকে পাত্তা না দিয়ে উল্টো মামলাটিকে তালিকা থেকে সরিয়ে নিতে আদালতের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি । বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) নেদারল্যান্ডসের হেগে আইসিজের আদালতে অনুষ্ঠিত শুনানির শেষ দিনে এ অনুরোধ জানান তিনি। তিনব্যাপী মামলার শেষ বক্তা হিসেবে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
প্রকাশঃ 12-12-2019, 7:59 am | সম্পাদনাঃ 12-12-2019, 7:59 am
রোহিঙ্গাদের গণহত্যার বর্ণনার সময় মাথা নিচু করেছিলেন মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর এবং নোবেলজয়ী অং সান সু চি। আবার এখনো যারা দেশটিতে বিপদগস্ত এ জাতির সুরক্ষায় করণীয় তুলে ধরার সময় মিয়ানমার পক্ষের দলনেতা সু চি মুখ তুলে শুনেছেন আর প্রমাণ হাজির করার সময় প্রাশ্চাত্যে শিক্ষাধারী ‘গণতন্ত্রের নেত্রী’র চোখে ছিল বিস্ময় ও অসহায়ত্ব।
আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি দাবি করেছেন, গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় রাখাইনের একটি খণ্ডিত ও বিভ্রান্তিকর চিত্র হাজির করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। সু চি’র দাবি, রাখাইনে কোনও গণহত্যা ঘটেনি, সেখানে আরসার মতো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে লড়াই করছে সে দেশের সেনাবাহিনী।
প্রকাশঃ 11-12-2019, 7:05 am | সম্পাদনাঃ 11-12-2019, 7:05 am
অং সান সু চি। এক সময় তাকে মানবাধিকার রক্ষার দূত হিসেবে ভাবা হতো। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় মিয়ানমারের সামরিক শাসকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে গৃহবন্দি জীবন কাটিয়েছেন বছরের পর বছর। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় ১৯৯১ সালে সু চিকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারও দেয়া হয়। নোবেল পুরস্কার ঘোষণার দিন কমিটির
প্রকাশঃ 11-12-2019, 6:57 am | সম্পাদনাঃ 11-12-2019, 6:57 am
ভারতের অযোধ্যায় ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ভাঙার ঘটনায় প্রথম ব্যক্তি হিসেবে হাতে হাতুড়ি নিয়ে মসজিদের গম্বুজের চূড়ায় উঠেছিলেন বলবীর সিং। মুসলিমদের প্রতি তার এতটাই ঘৃণা আর বিদ্বেষ ছিল যে মসজিদটি ভেঙে ফেলার পর একটি ইট তিনি স্মারক হিসেবে রেখে দিয়েছিলেন, নিজেকে শান্ত করার জন্য। এই ধ্বংসযজ্ঞের পরপরই গভীরভাবে অনুতপ্ত হন
প্রকাশঃ 11-12-2019, 6:54 am | সম্পাদনাঃ 11-12-2019, 6:54 am
রোহিঙ্গা এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মিয়ানমারের সেনাপ্রধানসহ শীর্ষ চার কর্মকর্তাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট এ চার সেনা কর্মকর্তাকে কালো তালিকাভুক্ত করে বলে জানায় বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তারা হলেন- সেনাপ্রধান কমান্ডার-ইন-চিফ অব দ্য বার্মিজ মিলিটারি ফোর্সেস সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং, সেনাবাহিনীর উপ প্রধান
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যার দায়ে আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে (আইসিজে) দেশের হয়ে আইনি লড়াইয়ে অংশ নিয়েছেন এক সময় বিশ্বের গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে পরিচিত শান্তিতে নোবেলজয়ী অং সান সু চি। দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটির গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের জন্য বিশ্বের দরবারে আইকন হিসেবে পরিচিত মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর সু চি রোহিঙ্গা গণহত্যায় নীরব
বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করে সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে গণহত্যার তথ্য-প্রমাণ পাওয়ার কথা আন্তর্জাতিক বিচার আদালতকে বলেছেন গাম্বিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল ও সেদেশের আইনমন্ত্রী আবুবকর মারি তামবাদু। মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টার দিকে শুরু হওয়া শুনানিতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে