প্রকাশিত: ১৪/০২/২০২১ ৭:২৭ পিএম

রাতের আঁধার কাটতে না কাটতেই রোববার মিয়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ শহরের রাজপথগুলোতে সামরিক অভ্যুত্থান বিরোধী বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিয়েছে। গত এক দশকের মধ্যে দেশটিতে এটি সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ সমাবেশ ছিল বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। ক্ষমতাসীন দলের নেতা অং সান সু চিকে বন্দি করা হয়। অভ্যুত্থানের কয়েক দিন পর সু চির মুক্তি ও সেনা শাসন অবসানের দাবিতে দেশটিতে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভে পুলিশের চালানো গুলিতে গুরুতর আহত হয়েছে এক নারী। বৃহস্পতিবার পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত হয়েছে বেশ কয়েক জন বিক্ষোভকারী। বিক্ষোভ ঠেকাতে সেনাবাহিনী পাঁচ জনের বেশি জড়ো হওয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এছাড়া নৈশকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে।

গৃহবন্দি নেতা অং সান সু চির মুক্তির দাবিতে প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীরা দেশের বৃহত্তম নগরী ইয়াঙ্গুনে সাদা পোশাক পরে এবং হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ করেছে। নগরীর অন্যান্য এলাকায় বিক্ষোভকারীরা ‘রাতে অপহরণ বন্ধ করো’ স্লোগান দিয়েছে। বিক্ষোভকারীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মহাসড়কে চলাচলকারী বাসগুলো নগরীর শহর প্রদক্ষিণ করেছে এবং হর্ন বাজিয়েছে।

রাজধানী নেপিদুতে মোটরসাইকেল ও গাড়ির র‌্যালিতে করে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর দাউইতে একটি ব্যান্ড ড্রাম বাজিয়েছে। কাচিন রাজ্যের ওয়াইম এলাকায় ইরাবতি নদীর তীরে বিক্ষোভকারীরা পতাকা মিছিল করেছে এবং বিপ্লবী গান গেয়েছে।

পাঠকের মতামত

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য চেন্নাইয়ের রাজধানী তামিলনাড়ুতে দেশটির রাজনীতিক ও অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের রাজনৈতিক দল তামিলাগা ...

আরসা হামলায় বাংলাদেশের সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত আরাকান আর্মিপ্রধানের

বাংলাদেশ সীমান্তে আরাকান আর্মির ঘাঁটিতে ‘রোহিঙ্গা বিদ্রোহী’রা হামলা করছে বলে অভিযোগ করেছেন সশস্ত্র সংগঠনটির কমান্ডার ...

আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর পাশাপাশি রোহিঙ্গা সংকট সমাধান প্রয়োজন: ড. ইউনূস

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানো এবং ন্যায়সঙ্গত উত্তরণের পথ নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ...