প্রকাশিত: ১৫/১১/২০১৭ ৫:৪৪ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ১১:০৫ এএম

নিউজ ডেস্ক::
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক বুধবার মিয়ানমারে পৌঁছেছেন। দেশটির সহিংসতাপূর্ণ রাখাইন রাজ্যের ব্যাপারে বেসামরিক নেতা অং সান সু চি এবং সেনা প্রধানকে চাপ দেয়াই তার এ সফরের লক্ষ্য। খবর এএফপি’র।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর সেনাবাহিনীর ব্যাপক দমন-পীড়ন চালানো নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠার প্রেক্ষাপটে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন একদিনের এ সফরে এলেন। সামরিক দমন-পীড়নের কারণে গত আগস্ট মাসের শেষের দিক থেকে এ পর্যন্ত ৬ লাখেরও বেশী রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর ব্যাপক নৃশংসতা চালানোকে জাতিগত নিধন হিসেবে অভিহিত করেছে। তবে মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী জোর দিয়ে জানায়, তারা কেবলমাত্র রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের লক্ষ্য করেই অভিযান চালায়। এ সফরের প্রাক্কালে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, সফরকালে টিলারসন প্রথমে মিয়ানমারের সেনা কমান্ডার-ইন-চিফ মিন অং হলাংয়ের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন। তিনি এ সহিংসতা বন্ধ করে রোহিঙ্গাদের নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে নেয়ার এবং এ নৃশংসতার ‘সঠিক তদন্ত’ করার আহবান জানাবেন।
এরপর তিনি নোবেল বিজয়ী নেত্রী সু চি’র সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন। এ সময় টিলারসন সামরিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো হুমকি দেবেন কিনা সে ব্যাপারে ওই কর্মকর্তা কোন মন্তব্য করেননি।

পাঠকের মতামত

বৈশ্বিক অনুদান কমায় রোহিঙ্গা শিশুদের পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে শিশু শিক্ষার পরিস্থিতি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান ...

যে কারনে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ট্রাম্প

এবার ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। পাবলিকান আইনপ্রণেতা ...

ট্রাম্পের অনুরোধে ইরানকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছে কাতার

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে তেহরানকে রাজি করাতে মধ্যস্থতা করেছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ...