শুক্রবার ২৪তম বিসিএস কর্মকর্তাদের একটি ইফতার পার্টি ছিল অফিসার্স ক্লাবে। সেই ইফতার পার্টিতে যোগ দেন বাবুল আক্তার। ইফতার পার্টিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আইজিপি এ কে এম শহীদুল হকসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ইফতার শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইজিপি কথা বলেন বাবুল আক্তারের সঙ্গে। রাত ১২টার পর বাবুল আক্তার সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরের বাসায় ফেরেন। তখন তাঁর সঙ্গে যান খিলগাঁও থানার ওসি মঈনুল হোসেন। কিছুক্ষণ পরই ওই বাসায় যান পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আনোয়ার হোসেন। তিনি বাবুল আক্তারকে নিয়ে যেতে সেখানে গেছেন বলে জানান। বাবুল আক্তারের বাবা ওয়াদুদ মিয়াও বাসাটিতে উপস্থিত ছিলেন। মধ্যরাতে ছেলে নিয়ে যাওয়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর পাননি। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আইজি স্যার কথা বলবেন।’ বাবুল আক্তারকে পুলিশ বাসা থেকে বের করে নিয়ে আসার সময় বাধ সাধে তাঁর ছয় বছরের ছেলে। তিনি অফিসে যাচ্ছেন বলে জানালেও শিশু আপত্তি জানিয়ে বলে, ‘বাবা এত রাতে কখনো অফিসে যায় না। তোমরা তাকে নিয়ে যেও না।’ অবশেষে তার নানা বুঝিয়ে শিশুকে অন্য রুমে নিয়ে যান। মা-হারা এ শিশুকে সামলাতেই পুলিশের আধাঘণ্টা সময় লাগে। বাবুল আক্তারের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন জানান, বিকেলে পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একজন কর্মকর্তা গাড়িতে করে বাবুল আক্তারকে বাসায় দিয়ে গেছেন। ফেরার সময় বাবুলকে বিমর্ষ মনে হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গভীর রাতে নিয়ে যাওয়া এবং এরপর কিছু স্পষ্ট না করায় তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সেই সঙ্গে কিছু গণমাধ্যম মিতু হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে আজগুবি খবর প্রকাশ করে তাতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। সুত্র কালেরকন্ঠ
কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর সোমবার (২৩ জুন) রাতে মধ্যপ্রাচ্যের চার দেশ আকাশসীমা ...
পাঠকের মতামত