প্রকাশিত: ১৩/০৯/২০১৬ ৬:১২ এএম

14356097_824658947671332_42382458_nগত ১২ ই সেপ্টেম্বর সোমবার দৈনিক ইনানী,কক্সবাজার সময় ডটকম ও উখিয়া নিউজ ডটকমে প্রকাশিত “সীমান্তে ইয়াবাকারবারী ইমাম হোছেনের বেঈমানি কারবার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি অামার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।বস্তুত পক্ষে অামি কখনো ইয়াবা নামক হারামী ব্যাবসার সাথে সম্পৃক্ত ছিলামনা।ছোট বেলা থেকে অামি পোল্ট্রি ব্যাবসা করতাম। পরবর্তিতে ব্যাবসার প্রসার বৃদ্ধি করতে অামার পৈতৃক এক বিঘা জমি বিক্রি করে একটি ছোট-খাট মৎস ফিশিং গড়ে তুলি।উক্ত সংবাদে অামাকে চোর বলে উল্ল্যেখ করা হয়েছে তা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমুলক প্রচারনা।অামার মা বাবা কেউ মায়ানমারের অধিবাসী ছিলনা। অামি মহাজন হয়েছি ঠিকই হালাল ব্যাবসা করে,হারাম উপার্জনে নয়। অামার কাছে কোটি থাকাতো দুরের স্থাবর সম্পত্তি ছাড়া কোন নগদ অর্থ নেই। অামার জানামতে অামি কারো ক্ষতি করিনি তাতে অামার কাছে কোন মানুষ জিম্মি হওয়ার প্রশ্নই অাসেনা।যেহেতু অামি ছোটবেলা থেকে বঙ্গবন্ধুর অাদর্শ বুকে ধারন করে রাজনীতি করে অাসছি। সর্বশেষ ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে অাসছি।সে সুবাদে অামি ভিজিটিং কার্ডে বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যাবহার করতে পারি। সংবাদে অারো উল্ল্যেখ করা হয়েছে অামি কথিত নাজির হোছেনের ছেলে জামাল উদ্দিনের পাঠানো কোটি কোটি টাকায় জায়গা সম্পদের মালিক হয়েছি তা সম্পূর্ণ মিথ্যা-বানোয়াট।যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার শামিল।প্রকৃতপক্ষে অামি মায়ামারের জামাল হোছেন নামে কাউকে চিনিনা।স্থানীয় এক নেতার সাথে অামার জায়গা জমির বিরুধ থাকায় সাংবাদিক ভাইদেরকে মিথ্যা সংবাদ দিয়ে অামার মান-সম্মানের ক্ষতি করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।সাংবাদিকেরা জাতির বিবেক তাই ভবিষ্যতে সাংবাদিকদের সঠিক তদন্ত পূর্বক সংবাদ প্রকাশের জন্য বলা হচ্ছে।সেই সাথে অাইন শৃংখলা বাহিনী ও প্রশাসনকে বিচলিত না হওয়ার অনুরুদ জানাচ্ছি। প্রতিবাদকারী ইমাম হোছাইন পিতাঃ মমতাজ অাহমদ সাংঃঘুমধুম,জলপাইতলী নাইক্ষ্যংছড়ি,বান্দরবান।

পাঠকের মতামত

এমএসএফ হাসপাতাল সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা : মানবিক সেবা নাকি নতুন দ্বন্দ্বের সূচনা?

উখিয়া উপজেলার দক্ষিণের গ্রাম গয়ালমারা। এখানেই দাঁড়িয়ে আছে আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থা এমএসএফ (Médecins Sans Frontières) ...