প্রকাশিত: ১০/০২/২০১৮ ৭:৫৭ এএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৬:৪৯ এএম

জসিম মাহমুদ,টেকনাফ::
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ থামছে না। রোহিঙ্গাদের স্বদেশে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমার-বাংলাদেশের মধ্যে প্রত্যাবাসন চুক্তি সইয়ের পর এখনো রোহিঙ্গারা নৌকা করে সাগর পাড়ি দিয়ে টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন পয়ন্ট দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে। গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের উপকূলীয় বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে ৩০ পরিবারের ১২৫ জন রোহিঙ্গা নতুন করে এসেছেন।
টেকনাফের সাবরাং হারিয়াখালীর সেনাবাহিনী ত্রাণকেন্দ্রে দায়িত্বরত জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও টেকনাফ উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, গতকাল শুক্রবার নতুন করে এসেছে ৩০ পরিবারের মোট ১২৫ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ। তাঁদের প্রথমে সেনাবাহিনীর হারিয়াখালী ত্রাণকেন্দ্রে নেওয়া হয়। এরপর তাঁদের টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে পাঠানো হয়। নাফ নদীতে বিজিবির সতর্ক অবস্থায় থাকায় রোহিঙ্গারা এখন সাগর পাড়ি দিয়ে টেকনাফে আসছেন।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদ হোসেন ছিদ্দিক বলেন, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ কমছে না। একদিকে প্রত্যাবাসন নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা, অন্যদিকে কোনো না কোনো সীমানÍ দিয়ে রোহিঙ্গারা ঢুকছে বাংলাদেশে। গতকাল শুক্রবারও নতুন করে এসেছে ৩০ পরিবারের মোট ১২৫ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ। তিনি আরও বলেন গত ২৩ নভেম্বর মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক সইয়ের পর থেকে গত কাল পর্যন্ত এ ত্রাণকেন্দ্রের মাধ্যমে টেকনাফে আসা ১০ হাজার ৩২ জন রোহিঙ্গার ঠাঁই হয়েছে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন  রোহিঙ্গা শিবিরে।

পাঠকের মতামত

ব্র্যাকের আয়োজনে ‘যুব ক্যারিয়ার ভাবনা’ শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

যুবদের দক্ষতা উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার তাগিদ বিশিষ্টজনদের দেশে চাকরির তুলনায় চাকরিপ্রত্যাশীর সংখ্যা ...

দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিবেদনসীমান্তে ডজনখানেক সশস্ত্র আরাকান আর্মির অবস্থান, বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায়

সোমবার বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে আরাকান আর্মির (এএ) এক সশস্ত্র সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করার পর উত্তেজনাকর পরিস্থিতি ...