প্রকাশিত: ১২/০৭/২০১৮ ৭:২৮ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ১২:৫০ এএম

নিজস্ব প্রতিবেদক- আগামী ১৪ জুলাই কক্সবাজার জেলার ৪ লাখ ৫১ হাজার ৬শ ৬৫ শিশু খাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল। এদিন সারাদেশের ন্যায় কক্সবাজারেও জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (প্রথম রাউন্ড) অনুষ্ঠিত হবে।

১২ জুলাই বৃহস্পতিবার জেলা ইপিআই মিলনায়তন কক্ষে সাংবাদিক অবহিতকরন সভায় এ তথ্য জানান সভার সভাপতি ও কক্সবাজার জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. আব্দুস সালাম।

জেলা স্বাস্থ্য তত্বাবধায়ক সিরাজুল ইসলাম সবুজের সঞ্চলনায় এ সাংবাদিক অবহিতকরন সভার আয়োজন করে কক্সবাজার সিভিল সার্জন অফিস।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারে ইউনিসেফের ইনচার্য তাহমিনা ফেরদেউস, ইউনিসেফ ঢাকার কর্মকর্তা মো: জিয়া, কক্সবাজারে ইউনিসেফের নিউট্রিশনের টিম লিডার সায়রা খান ও সিভিল সার্জন অফিসের ডা. রঞ্জন বড়ুয়া রাজন প্রমুখ।

সাংবাদিক অবহিতকরন সভায় সিভিল সার্জন ডা. মো. আব্দুস সালাম বলেন, ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুকে ১টি নীল রংয়ের ভিটামিন এ ক্যাপসুল চার ফোঁটা ও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে ১টি লাল রংয়ের ভিটামিন এ ক্যাপসুল ৮ ফোঁটা খাওয়ানো হবে। বছরে দুইবার ছয় থেকে পাঁচ মাস বয়সীদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।

তিনি আরও জানান,রাতকানা রোগ এখন দেখা না গেলেও রক্তে এর ঘাটতি দেখা যায়। সে কারণে এই ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়া থেকে একটি শিশুও যেন বাদ না পড়ে। ওইদিন কক্সবাজারের ৮ উপজেলার ৭২টি ইউনিয়নের ২১৯টি ওয়ার্ডে ১ হাজার ৯শ ৫১টি টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

কক্সবাজার সিভিল সার্জনের এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে ২৩৫ জন স্বাস্থ্য সহকারী, ২১১ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী, ৫৪০৭ জন স্বেচ্ছাসেবক ও ২১৯ জন তত্ত্বাবধায়ক। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্র খোলা থাকবে।

এসময় তিনি ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (প্রথম রাউন্ড) এবং নিউট্রিশন নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

পাঠকের মতামত

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলেন আরও ৫৯ সেনা-বিজিপি সদস্য

আরাকান আর্মির হামলার মুখে ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যরা পালিয়ে বাংলাদেশের ঘুমধুম সীমান্ত ফাঁড়ির ...