ডেস্ক রিপোর্ট ::
উখিয়া মনখালীতে আলোচিত বৃদ্ধ মহিলা নূর বানু(৭৫) কে গহীন পাহাড়ে জবাই করে হত্যার ঘটনায় কিছু কূচক্রি মহলের বিরুদ্ধে নিরহ ব্যক্তিদের কে ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এই জন্য মনখালীর এলাকার কিছু স্বার্থবাদী মানুষের মধ্যে চলছে নানান আলোচনা ও পরিকল্পনা। তবে এদিকে সাধারণ মানুষের ধারনা এত বয়স্ক একজন মহিলাকে নিষ্টুর ভাবে জবাই করে হত্যা করে কার কী লাভ হতে পারে, তা নিয়ে চলছে উখিয়া মনখালীতে সাধারণ মানুষের মধ্যে চুলছেড়াঁ বিশ্লেষন। তবে সর্বশেষ তথ্যমতে এখনো পর্যন্ত উক্ত হত্যা কান্ডের ঘটনায় কে বা কারা বৃদ্ধ মহিলাকে হত্যা করেছে তা এখনো পরিষ্কার হয়নি। কিন্তু ইতিমধ্যে মনখালীর কিছু কুচক্রি মহল তারা তাদের বাপ-দাদার দুশমনিকে হাসিল করার জন্য কিছু নিরহ লোককে ফাঁসানোর জন্য বিভিন্ন ভাবে চক্রান্ত শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে স্থানীয় মনখালীর একটি আলেমেদ্বীন পরিবারের অনার্স পড়ুয়া একজন মেধাবী ছাএকে জড়ানো অভিযোগ। অথচ স্থানীয়দের মতে যে ছেলেকে মনখালীর কিছু কুচক্রী মহল উক্ত হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়ানোর চেষ্টা করতেছে তার মধ্যে নূন্যতম সম্পর্ক নেই উক্ত মেধাবী ছাএের। হত্যার শিকার হওয়া মহিলার পরিবারের সাথে উক্ত আলেমেদ্বীনের পরিবারের সাথে কোনো টাকা পয়সা বা জমিজমার লেনদেন পর্যন্ত নেই। তাহলে কিভাবে একজন অনার্স পড়ুয়া মেধাবী ছাএকে উক্ত নির্মম ঘটনায় কূচক্রি মহল জড়ানোর চেষ্টা করতেছে তা সাধারণ জনগনকে ভাবিয়ে তুলেছে। তারা অভিযোগ করেন এই হত্যাকান্ড ঘটনাকে পূজিঁ করে কিছু স্বার্থবাদী মানুষ নিরহ ব্যক্তিদেরকে জড়িয়ে মোটা অংকের টাকা আয় করার চেষ্টা করতেছে এবং পুরোনো বাপ দাদার দুশমনি হাসিল করার চেষ্টা করতেছে। এদিকে হত্যাকান্ডের শিকার হওয়া বৃদ্ধ মহিলার বড় সন্তান আবদুল আলীর ফোন নাম্বারে ফোন করলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। আর এই দিকে এই রির্পোট লেখা পর্যন্ত উক্ত ঘটনার ব্যাপারে উখিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান এখনো পর্যন্ত বৃদ্ব মহিলার কোনো আত্নীয় স্বজন বাদী হয়ে মামলা করতে আসেনি। তবে উক্ত মহিলাকে আইনি প্রক্রিয়া শেষে পারিবারিক ভাবে দাপন করা হয়েছে।
পাঠকের মতামত