প্রকাশিত: ২৯/০৯/২০১৭ ৯:৫৫ এএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ১২:৫৫ পিএম

উখিয়া নিউজ ডটকম:;
রামুর বৌদ্ধপল্লির হামলার পাঁচ বছর পরও ক্ষত ভুলতে পারেনি বাসিন্দারা। এমনকি হামলার মূল অভিযুক্তরাও ধরাছোঁয়ার বাইরে। বেশিরভাগ আসামীও জামিনে মুক্ত থাকায় জড়িতদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মধ্যে।

২০১২ সালে ২৯ সেপ্টেম্বর। কোরআন অবমাননার গুজব ছড়িয়ে রাতের আঁধারে রামুর ১২ বৌদ্ধ বিহার, উখিয়া- টেকনাফে ৭টি বিহারসহ অর্ধশতাধিক বসতঘরে হামলা ও আগুন ধরিয়ে দেয় দুষ্কৃতকারীরা। লুটপাট চালানো হয় আরো ৬টি বৌদ্ধ বিহার ও শতাধিক বাড়িতে। ঘটনার পরই ক্ষতিগ্রস্ত বিহার ও ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণের উদ্যেগ নেয় সরকার। তবে সেই হামলার ক্ষত এখনো ভুলতে পারছে না ভুক্তভোগীরা।

হামলার বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের।

সহিংসতার ঘটনায় ১৯টি মামলায় ৯শ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এর মধ্যে রামুর ৮টি মামলায় অভিযুক্ত করা হয় ৪শ ৫৮ জনকে।

মামলার তদন্ত শেষ হলেও বেশির ভাগ আসামী স্থানীয় প্রভাবশালী ও জামিনে মুক্ত থাকায় সাক্ষ্য দিতে যাচ্ছে না বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অনেকে। তবে সরকারি এই কৌসুলি জানান, দীর্ঘসূত্রিতার কারণে সাক্ষ্য দিতে আসছে না অনেকে।

যাকে কেন্দ্র করে রামু হামলা, সেই উত্তম বড়ুয়ার খোঁজ মিলেনি ৫ বছরেও। কোখায় আছে উত্তম জানেন না তার স্ত্রীও।

সেই রাতের ধ্বংসযজ্ঞে শুধু প্রাচীন বৌদ্ধ পুরাকীর্তিই নয় পুড়েছে হাজার বছরের সম্প্রীতিও।

পাঠকের মতামত

দুই রোহিঙ্গা জাতীয় পরিচয়পত্র বানাতে ভৈরবে এসে আটক

জাতীয় পরিচয়পত্র বানাতে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এসেছিলেন দুজন রোহিঙ্গা। ...

মিয়ানমারের আরেক গুরুত্বপূর্ণ শহর বিদ্রোহীদের দখলে

মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা দেশটির আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল নিয়েছে। মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী তা’আং ...

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও দূরপাল্লার ট্রেন পটিয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতির দাবি

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার ও দূরপাল্লার ট্রেন পটিয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতিসহ বিভিন্ন দাবিতে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিমকে স্মারকলিপি দিয়েছেন ...