প্রকাশিত: ১৭/১২/২০১৬ ৮:৪৯ পিএম

ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০১ সালের ঠিক নির্বাচনের আগমুহূর্তে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার এ দেশে আসেন প্রতিনিধি হয়ে। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ছিলেন লতিফুর রহমান। তাঁর বাড়িতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি এবং বিএনপির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারিকে দাওয়াত দেওয়া হয়। সেখানে আমি ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান এবং বিএনপির খালেদা জিয়া ও মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া যাই। সেখানে আমাদের লাঞ্চের আয়োজন হয় এবং সেখানে দেশের তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। আমি স্পষ্টভাবে বলে আসি, আমি দেশের মানুষের সম্পদ ক্ষমতার লোভে বিক্রি করব, সেই বাবার মেয়ে আমি না। আমি চলে আসি।’

শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় তিনি আরো বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ২০০১ সালের দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসতে পারেনি আওয়ামী লীগ।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘খালেদা জিয়া থেকে যান। জিমি কার্টার খুশি হন। এবং সেখানে বসে তাঁদের চুক্তি হয়েছে। ছবি আছে, পত্রিকায় এসেছিল।’

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গাদের জন্য স্থায়ী অবকাঠামো তৈরির নীতিগত অনুমোদন

বিশ্বব্যাংক এবং বাংলাদেশ সরকারের আর্থিক সহায়তায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য স্থায়ী অবকাঠামো তৈরি করা হবে। আন্তর্জাতিক ...

‘দেশি মুরগি খেতে না পারা’ আলোচিত শিক্ষিকার ছয়তলা নিজস্ব ভবন রয়েছে

ঢাকায় শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি-দাওয়ার আন্দোলনে অংশ নিয়ে আলোচনায় আসেন শিক্ষিকা শাহিনুর আক্তার শ্যামলী। এক গণমাধ্যমে তিনি ...

কক্সবাজার-৪ সহ ২৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী নিয়ে বিরোধ

সম্ভাব্য একক প্রার্থীদের মাঠের কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করছে বিএনপি। বিশেষ করে মনোনয়নবঞ্চিতসহ এলাকার ত্যাগী নেতাকর্মীদের সঙ্গে ...

৫ ব্যাংক মার্জার: গভর্নর পদত্যাগ না করলে বাংলাদেশ ব্যাংক ঘেরাওয়ের হুমকি বিনিয়োগকারীদের

সংগঠনের সভাপতি বলেন, ‘আমরা গভর্নরের পদত্যাগ চাই। বিনিয়োগকারীদের কথা চিন্তা না করে গভর্নর ব্যাংকগুলোকে মার্জার ...

১১ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হয়ে যাবে: গোলাম পরওয়ার

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার জানিয়েছেন, ৫ দফা দাবি আগামী ১১ নভেম্বরের ...