ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ২০/০৪/২০২৪ ৯:১২ এএম

পর্যটন নগরী কক্সবাজারে শেষ হলো রাখাইনদের তিনদিনের সাংগ্রেং পোয়ে বা জলকলি উৎসব। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) উৎসবের সমাপনীতে ঘোর অন্ধকার মাড়িয়ে আলোক জীবনের প্রত্যাশা সবার। রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ নতুনভাবে পথচলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

দুপুরে শহরের জলকেলি প্যান্ডেল গুলো ঘুরে দেখা যায়, রাখাইন সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা বাদ্য বাজনা বাজিয়ে দল বেঁধে এক প্যান্ডেল থেকে আরেক প্যান্ডেলে ছুটে যায়। এসময় তারা পরস্পরের মধ্যে মঙ্গল পানি ছিটিয়ে পুরনো সবকিছু ধুয়ে মুছে নতুনকে আহ্বান জানান। উৎসবের বর্ণিল আবহে শরীক হয় স্থানীয়সহ পর্যটকরাও। এতে ফুটে উঠে অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।

গত ১৭ এপ্রিল রাখাইন ১৯৮৫ মগীসনকে বিদায় জানিয়ে বরণ করা হয় ১৩৮৬ নতুন বর্ষকে। শহর ছাড়াও মহেশখালী, টেকনাফ সদর, হ্নীলা চৌধুরী পাড়া, রামু, পানিরছড়া, চকরিয়ার মানিকপুরসহ রাখাইন অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে সপ্তাহজুড়ে রাখাইন নববর্ষ ঘিরে জলকেলি উৎসব চলছে।

কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক মংছেন হ্লা জানান, ‘সাংগ্রেং পোয়ে বা জলকেলি রাখাইনদের বৃহৎ সামাজিক উৎসব। সময়ের আবর্তে এই উৎসব সার্বজনীন রূপ নিয়েছে।

কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম বলেন, ‘রাখাইনদের জলকেলি উৎসবে ব্যাপক নিরাপত্তা ছিল। কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হয়নি। সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে বৃহৎ এই উৎসব

পাঠকের মতামত

১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

আগামী ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজার জেলাজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কার্যক্রম নিষিদ্ধ ...

রোহিঙ্গা স্থানান্তর বন্ধ, ভাসানচর প্রকল্প ছিল ‘ভুল সিদ্ধান্ত’

কক্সবাজারের ঘনবসতিপূর্ণ ক্যাম্প এলাকা থেকে রোহিঙ্গাদের একাংশ সরিয়ে বঙ্গোপসাগরের দ্বীপ ভাসানচরে নেয় ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ...

‘ন‍্যায়ভিত্তিক নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে দাঁড়িপাল্লাকে ‘হ‍্যাঁ’ বলুন – মুহাম্মদ শাহজাহান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, ৫ ...