প্রকাশিত: ২৪/১০/২০১৮ ৯:২০ পিএম , আপডেট: ২৪/১০/২০১৮ ৯:৪৩ পিএম
দেশের সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালংয়ের মধুরছড়ায় গরম কাপড় কিনতে রোহিঙ্গা ক্রেতাদের ভীড়। ছবি: এম. সালাহ উদ্দিন আকাশ

এম. সালাহ উদ্দিন আকাশ, উখিয়া নিউজ ডটকম : 

দেশের সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালংয়ের মধুরছড়ায় গরম কাপড় কিনতে রোহিঙ্গা ক্রেতাদের ভীড়। ছবি: এম. সালাহ উদ্দিন আকাশ

সাদা মেঘের ভেলা ভাসিয়ে শরত্ বিদায় নিয়েছে সদ্যই। হেমন্তের শিশির বিন্দুতে সাদা কাশফুলের রঙও এখন বিবর্ণ হয়ে আসছে। উত্তুরে বাতাসে শিরশিরে অনুভব। হাওয়ায় কমছে জলীয় বাস্প আর বাড়ছে আর্দ্রতা। শীত নামতে শুরু করেছে। গ্রামীণ জনপদে এখন হিম হিম আমেজ। সাঁঝ-প্রভাতে দৃষ্টিসীমা হরন করছে কুয়াশার চাদর। শেষ রাতে গায়ে কাঁথা চাপাতে হচ্ছে। এবার খানিকটা আগেই শীত এসেছে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল জনপদে। সন্ধ্যার পরপরই কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় বন্দী হয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল বিস্তীর্ণ জনপদ। তাপমাত্রা কমছে সারাদেশেই।

শীতের আগমনে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দাদের কাছে বেড়েছে গরম কাপড়ের কদর। মৌসুমী ব্যবসায়ীরা ঢাকা থেকে ব্যবহৃত কাপড় সংগ্রহ করে ভাল ব্যবসার আসায় দেশের সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালংয়ে তৈরী ভিড়িয়েছে।

দেশের সবচেয়ে বড় রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালংয়ের মধুরছড়ায় গরম কাপড় কিনতে রোহিঙ্গা ক্রেতাদের ভীড়। ছবি: এম. সালাহ উদ্দিন আকাশ

গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় দিনাজপুরের বাসিন্দা ব্যবসায়ী রমজান আলীর দেখা মিলেছে কুতুপালংয়ের মধুরছড়া ডিডি ৪ ব্লকে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভাল ব্যবসা হচ্ছে শুনে এসেছি ব্যবসাও হচ্ছে ভাল। কম দামে গরম কাপড় পেয়ে রোহিঙ্গারাও খুশি।

মধুরছড়া ডিডি ৪ ব্লকের বাসিন্দা মোঃ হোছন বলেন, ১শত টাকা দিয়ে একটা জ্যাকেট কিনেছি এটা দিয়ে শীত নিবারণ হবে। এটা বাজার থেকে নিলে কমপক্ষে ৪-৫শত টাকা পড়ত। কম টাকায় শীত নিবারণে গরম কাপড় পেয়ে খুশি ছৈয়দ উল্লাহ বলেন, একটা গরম জ্যাকেট, প্যান্ট ও টুপি নিয়েছি ৩০০ টাকায়। এতে আমার শীত ভালোয় কাটবে বলে আশা করছি।

পাঠকের মতামত

টেকনাফ সীমান্তে সর্ববৃহৎ মাদকের চালান লুটপাট শীর্ষক সংবাদে একাংশের ব্যাখ্যা ও প্রতিবাদ

গত ১৯ এপ্রিল টেকনাফ সীমান্তের জনপ্রিয় অনলাইন টেকনাফ টুডে এবং গত ২১এপ্রিল টিটিএন সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন ...