এক প্রশিক্ষক ও দুই প্রশিক্ষণার্থী নিয়ে সেসলা-১৭২৫ বিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর দু’জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হলেও লামিছাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
লামিছার আত্মীয় শেখ পলাশ জানান, শায়রা নূর লামিছা বৈমানিক কোর্সে লেখাপড়া করতে ২০১৬ সালের মে মাসে স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্র যান। তিনি সান দিয়াগোতে আমেরিকান অ্যাভিয়েশন একাডেমি ফ্লাইট স্কুলে বৈমানিক প্রশিক্ষণ কোর্সে লেখাপড়া করছিলেন।
তার বাবা জাকির হোসেন পান্না বর্তমানে বাংলাদেশ বিমানের ক্যাপ্টেন। লামিছার বাবা ও মা সিনকি হোসেন ঢাকার উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরে বাস করেন।
বাবা-মায়ের দুই সন্তানের মধ্যে লামিছা বড়। ছোট ভাই জারিফ হোসেন (১৮) ঢাকার একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘এ’ লেভেল সম্পন্ন করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, লামিছার মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। সুত্র::জাগো নিউজ
পাঠকের মতামত