প্রকাশিত: ১০/০৮/২০২০ ১২:৪৫ পিএম , আপডেট: ১০/০৮/২০২০ ১২:৪৮ পিএম

মেজর অব. সিনহা নিহতের ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষ্যদর্শী ও ঘটনার সিনহার সাথে থাকা সিনহার সহকর্মী সাহেদুল ইসলাম সিফাতকে জামিন দিয়েছেন আদালত। একই সাথে ৩১ জুলাই রাতে সিনহা নিহতের ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে দায়ের করা মামলর তদন্তের ভার র‍্যাবকে দেয়া হয়েছে। আজ সোমবার কক্সবাজারের বিচারক তামান্নাহ ফারাহ এই আদেশ দুটি দেন।

টেকনাফের মেরিনড্রাইভ সড়কের বাহারছড়ায় ৩১ জুলাই রাতে পুলিশের চেকপোস্টে মেজর অব. সিনহা মো. রাশেদ খান নিহত হন। ভ্রমণ বিষয়ক একটি তথ্যচিত্রের কাজ শেষে মেজর অব. সিনহা ও তার সহকর্মী সিফাত মেরিনড্রাইভ রোড দিয়ে হিমছড়িতে তাদের রিসোর্টে ফিরছিলেন। মেজর সিনহার ব্যক্তিগত গাড়িতেই তারা দুজন মেরিনড্রাইভ দিয়ে টেকনাফ থেকে হিমছড়ির দিকে আসছিলেন। সিনহা নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন।

রাত আনুমাণিক সাড়ে ৯টার দিকে বাহারছড়ার শামলাপুরে পুলিশ চেকপোস্টে মেজর সিনহাকে গুলি করেন ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী। এই সময় সিফাতকে আটক করে পুলিশ। এই ঘটনায় সিফাতকে প্রধান আসামি করে ওই রাতেই এসআই নন্দন দুলাল রক্ষিত বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।

আজ সিফাতের জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন মঞ্জুর করে। একই আদালতে আরেকটি আবেদনের প্ররিপেক্ষিতে পুলিশের দায়ের করার মামলা তদন্তের ভার র‍্যাবের হাতে ন্যাস্ত করে।

উল্লেখ্য, মেজর সিনহা হত্যার ঘটনায় তার বোন শারমিন শাহরিয়ার বাদি হয়ে কক্সবাজারের আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলীকে প্রধান করে ৯ পুলিশ সদস্যেকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে র‍্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়।

ঐ মামলার আসামি টেকনাফ থানার প্রত্যাহার হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও প্রধান আসামি লিয়াকত আলী সহ ৭ পুলিশ সদস্য আদালতে আত্মসমর্পণ করেছে। সুত্র’ নিউজ নাউ

পাঠকের মতামত

দেশজুড়ে মাদকের ভয়ংকর আগ্রাসন,সীমান্তপথে ঢোকে, ছড়ায় ট্রেনে

মধ্যবয়সী আক্তার হোসেনের হাতে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রসহ একটি ফাইল। যাত্রীবেশে চড়েছেন ঢাকাগামী তিতাস কমিউটার ট্রেনে। ট্রেনে ...