প্রকাশিত: ১০/১১/২০১৮ ৮:০৭ এএম

মিয়ানমারের কিয়কপিউ শহরে বঙ্গোপসাগরের ধারে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর বানানোর ঘোষণা দিয়েছে চীন। দক্ষিণ এশিয়ায় এটি হবে চীনের তৈরি তৃতীয় সমুদ্রবন্দর।
ভারতের শরীর ঘেষা দেশগুলোতে চীনের এমন উদ্যোগ দেশটির উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে বলে খবর দিয়েছে ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিস।

মিয়ানমারের চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্টের আওতায় বেইজিং ও নেইপিদো বৃহস্পতিবার এই বন্দর স্থাপনের চুক্তি স্বাক্ষর করে।

বর্তমানে পাকিস্তানের গদরে একটি সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করছে চীন। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটার বন্দরটি ৯৯ বছরের জন্য চীনকে লিজ দেয়া রয়েছে। এগুলো ছাড়াও বাংলাদেশের চট্টগ্রামে একটি সমুদ্রবন্দরের অর্থায়ন করছে চীন।

চীন প্রতিবেশী দেশগুলোতে এসব বন্দর নির্মাণ করে ভারত মহাসাগরে দেশটিকে ঘিরে ফেলতে চাইছে বলে মনে করছে ভারত।

মিয়ানমার চীনের বিনিয়োগের বিষয়ে শঙ্কিত হয়ে তাদের কয়েকটি প্রকল্পের আকার সীমিত করে দিয়েছে। বৃহস্পতিবারের চুক্তি স্বাক্ষর করার আগে কয়েক বছর ধরে আলোচনা বন্ধ ছিল।

চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এই বন্দরকে বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছে।

গ্লোবাল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন বন্দরটির ৭০ শতাংশের অর্থায়ন করবে। বাকি ৩০ শতাংশ দেবে মিয়ানমার।

পাঠকের মতামত

মিয়ানমার জান্তা ঘনিষ্ঠদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

মিয়ানমারের সামরিক জান্তাঘনিষ্ঠ চার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন অর্থ ...

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের ব্ল্যাকলিস্ট, তালিকায় এক ডজন দেশ

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ ও ভিসা পাওয়া আগের চেয়ে অনেক বেশি কঠিন ...

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় মিয়ানমারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পাশাপাশি ...

ফিলিস্তিনপন্থি গ্রুপকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মসূচির সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাবে ...