গত ২৪ ফেব্রুয়ারী আঞ্চলিক দৈনিক পুর্বকোণ, স্থানীয় দৈনিক আজকের দেশবিদেশ,দৈনিক গণসংযোগ পত্রিকা,উখিয়া নিউজ ডটকম ও কক্সবিডি নিউজ ডটকম অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত "৫ মাস পর বেরিয়ে আসছে রহস্য উখিয়ার ঘাট কাস্টমসে রোহিঙ্গার থেকে ৭ টি স্বর্ণের বার ও ১০ লাখ টাকা লুট"শীর্ষক সংবাদ গুলো আমরা নিম্ন প্রতিবাদকারীদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদগুলোতে উপস্থাপিত তথ্য সম্পুর্ণ মিথ্যা বানোয়াট,ভিত্তিহীন, উদ্দ্যেশ্যে প্রনোদিত। এ ধরণের কোন ঘটনায় আমরা
জড়িত ছিলাম না, আদৌ নাই।আমাদের মধ্যে আবুল হোসেন অফিসে,আব্দুল আলিম দুদু চেকপোস্টে অনিয়মিত দৈনিক মজুরীতে কাজ করতাম।তেমনি স্থানীয় মৃত্যু মাহবুব আলীর ছেলে জসিম উদ্দিনও
অফিসে পাহারাদার হিসেবে নিয়োজিত ছিলো।জসিম পাহারাকালে অনিয়ম- অনৈতিক কাজে জড়ালে চাকরী থেকে বহিস্কার হয়ে যায়।জসিমের চাকরী হারানোর পেছনে আবুল হোসেন ও আব্দুল আলিম দুদুর ইন্দন আছে মর্মে সন্দেহ করে জসিম কাস্টমস অফিস এবং আমাদের জড়িয়ে নানা মিথ্যাচার,অপবাদ বলে বেড়াচ্ছে।পুর্ব থেকে জসিম নানা ষড়যন্ত্র করে আসছিল।এরই ধারাবাহিকতায় সংবাদ প্রকাশও ষড়যন্ত্রের অংশ।গত বছরের ২৪ আগষ্ট যে ঘটনার অবতারণা করা হয়েছে, ওই তারিখে কোন আটক, লুট বা টাকা আদায়ের ঘটনা ঘটেনি।প্রকৃত পক্ষে গত ১৭/০৮/২০১৭ইংরেজী তারিখ মিয়ানমারের একজন বৃদ্ধ লোক আমাদের দেখে পালাতে থাকলে সন্দেহজনক দাড়াতে বলিলে পালিয়ে যাওয়ার পথে একটি প্লাস্টিকের পুটলী ফেলে যায়।তাতে গুণে ৫০০ পিছ ইয়াবা পাওয়া যায়।স্থানীয় স্বাক্ষীগণের সম্মুখে যথারীতি মামলা রুজু করা হয়েছে।যার নং-৪৪৭/১৭,তারিখ ১৭/০৮/২০১৭। ঘুমধুম সীমান্ত পথে একাধিক বিজিবি চেকপোস্ট, ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্র পুলিশের তল্লাশী হয়,সেখানে কিভাবে এত বড় স্বর্ণের চালান আসল?মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গারা জান নিয়ে পালিয়ে আসাও দায়, সেখানে স্বর্ণের বার,নগদ বাংলা ১০ লাখ টাকা কোথায় পেল প্রশ্ন জাগে। যা রীতিমত হাস্যকর ব্যাপার। যদি স্বর্ণ বা নগদ টাকা নিয়ে থাকে? তা জসিম নিয়েছে।চাকরী হারিয়ে হয়তো সে করেছে।না হয় আমাদের অজানা কাল্পনিক বিষয় কিভাবে জানল জসিম।আমরা ১০০% চ্যালেঞ্জ করছি,অপপ্রচার,অপবাদ,মিথ্যাচার,সংবাদে মিথ্যা তথ্য জসিমই দিয়েছে।যা পুর্বের ষড়যন্ত্রের এটিও অংশ।উখিয়ার ঘাট এলাকার জসিম,আনসারুল্লাহ কে ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে ধরে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাবাদ, একই ভাবে উখিয়া থানা পুলিশও নুরুদ্দিন ও আবদুর রহমান সহ কয়েকজনকে থানায় নিয়ে কি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে তা আমরা জানিনা।পরে শুনেছি জসিম আমাদের বিরুদ্ধে ওঠেপড়ে লেগে মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছে। ওইসব ষড়যন্ত্র সত্যিকারে ভেস্তে যায়। সংবাদে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা পরিচয়ে যাদের নাম উপস্থাপন করেছে,তাদের কারো নাম শুনিও নাই,চিনিওনা।এগুলো জসিমের কাল্পনিক সৃজিত নাম হতে পারে।সংবাদে উপস্থাপিত সকল তথ্য মিথ্যাচার,কাউকে ঘায়েল বা ব্লাক মেইলিংয়ের অপচেষ্টা মাত্র। কাউকে লাখ -লাখ টাকা দিয়ে ম্যানেজ করা হাস্যকর।নিজেদের খাবার যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সেখানে এত বড় মিথ্যাচারে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সহ কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার সবিনয় অনুরোধ করে
উক্ত মিথ্যা সংবাদের জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আবুল হোসেন,আবদুল আলিম দুদু
উখিয়ার ঘাট,বালুখালী,উখিয়া