প্রকাশিত: ০৭/০৭/২০১৭ ৮:২১ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৫:০৮ পিএম

উখিয়া নিউজ ডেস্ক::
মিয়ানমারে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও বাক্‌স্বাধীনতা হরণকারী একটি আইনের সংশোধনী আনা হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি। সম্প্রতি দেশটিতে হঠাৎ করেই সাংবাদিক নির্যাতন ও গ্রেপ্তার বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি এ কথা বলেন।

মিয়ানমারে ২০১৫ সালের নভেম্বর মাসে নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) বিপুল বিজয়ের মধ্য দিয়ে দেশটি গণতন্ত্রের পথে উত্তরণে প্রথম ধাপ অতিক্রম করে। পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ এনএলডির অনেক সদস্য সাবেক রাজনৈতিক বন্দী। কিন্তু পূর্ববর্তী সরকারের আইনগুলো কোনটি রাখা হবে বা কোনটি বাতিল করা হবে, সে বিষয়ে দলটি এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।

এক সংবাদ সম্মেলনে সু চি বলেন, আইনপ্রণেতারা সংবিধানের ৬৬ (ডি) ধারাটি সংশোধনের কথা ভাবছেন। আইনের ধারাটিতে কী ধরনের সংশোধনী আনা হবে, সে ব্যাপারে তিনি কিছু বলেননি। তবে এনএলডির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা আইনটি সংশোধন উদ্যোগের বিরোধিতা করেছেন। মিয়ানমারে ইন্টারনেটে প্রবেশাধিকার বেড়ে যাওয়ার কারণে কথাবার্তায় লাগামহীন হয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ।

পাঠকের মতামত

বৈশ্বিক অনুদান কমায় রোহিঙ্গা শিশুদের পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে শিশু শিক্ষার পরিস্থিতি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান ...

যে কারনে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ট্রাম্প

এবার ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। পাবলিকান আইনপ্রণেতা ...

ট্রাম্পের অনুরোধে ইরানকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছে কাতার

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে তেহরানকে রাজি করাতে মধ্যস্থতা করেছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ...