উখিয়া নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৮/১১/২০২২ ৭:২৮ পিএম

দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশের সময় আবারও পেছানো হয়েছে। এ নিয়ে দুই দফায় পেছাল ফল প্রকাশের সময়।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২০ এর ফলাফল প্রকাশে প্রকৃত শূন্যপদ পূরণের অপরিহার্যতা যাচাই-বাছাইপূর্বক চূড়ান্ত করে এ পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৪ ডিসেম্বর বিকেলে প্রকাশ করা হবে।

এর আগে গত ২৪ নভেম্বর শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশের কথা ছিল। তবে কারিগরি ত্রুটির কারণে সেদিন ফল প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) শাহ রেজওয়ান হায়াত। পরবর্তীকালে সোমবার শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশের কথা জানানো হয়েছিল। সেই সঙ্গে ইতোমধ্যেই চূড়ান্ত ফল প্রস্তুতের কথাও জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)।

>> আরও পড়ুন: শিক্ষক: মানুষ গড়ার কাণ্ডারি

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ চূড়ান্ত ফল প্রকাশের কাজে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) গিয়েছিলেন। ওই সময় তার সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক ছাড়াও অধিদফতরের একাধিক কর্মকর্তা ছিলেন। পরে সেখান থেকে তাদের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পদসংখ্যা বাড়ানোর দাবিতে চাকরিপ্রার্থীরা সেদিন প্রধান ফটকে অবস্থান নেওয়ায় সচিব প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে যাননি।

অন্যদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর থেকে জানা গেছে, সহকারী শিক্ষকের পদসংখ্যা বাড়িয়ে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা থাকলেও এবার তা হচ্ছে না। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত পদেই নিয়োগ হচ্ছে। সে অনুসারে ৩২ হাজার ৫৭৭টি পদেই নিয়োগ দেওয়া হবে।

২০২০ সালের ২০ অক্টোবর সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। এই নিয়োগ পরীক্ষায় মোট আবেদন করেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী। পরে চলতি বছর কয়েক ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পাঠকের মতামত

নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন, এখন বিসিএস ক্যাডার

গল্প-আড্ডায় বিশ্ববিদ্যালয়জীবনটা উপভোগের সুযোগ আবদুল মোত্তালিবের হয়নি। দুপুর গড়ালেই তাঁকে ছুটতে হতো কাজে। অসচ্ছলতার কারণে ...