প্রকাশিত: ০৫/১১/২০১৮ ৭:৫৯ এএম

মিয়ানমারের যেসব গ্রামে প্রথম ব্যাচের রোহিঙ্গারা ফেরত যাবে সেই গ্রামগুলো পরিদর্শনের অনুমতি চেয়েছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার বাংলাদেশ অফিসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান জেমস লিঞ্চ রবিবার (৪ নভেম্বর) সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা (জাতিসংঘ) এবং ইউএনডিপি লিখিতভাবে মিয়ানমার সরকারের কাছে অনুমতি চেয়েছি সেই গ্রামগুলো পরিদর্শনের জন্য, যেখানে প্রত্যাবাসনকারীরা ফেরত যাবে। এর ফলে প্রত্যাবাসনকারীরা সঠিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।’
তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের সহায়ক পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব মিয়ানমারের। এখন পর্যন্ত আমরা ৪০টির বেশি গ্রাম পরিদর্শন শেষ করেছি।’
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো বলেন, ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘের মধ্যে কোনও মতপার্থক্য নেই। আমরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি।’
পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক বলেন, ‘ রোহিঙ্গাদের প্রথম ব্যাচ যাওয়ার তারিখ একসঙ্গে বসে নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। এই প্রক্রিয়াটি শুরু করা জরুরি, কারণ এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া।’
এদিকে সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ১৫ নভেম্বর দুই হাজার ২৬০ জন রোহিঙ্গার প্রথম ব্যাচ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন করবে।

পাঠকের মতামত

মিয়ানমার জান্তা ঘনিষ্ঠদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

মিয়ানমারের সামরিক জান্তাঘনিষ্ঠ চার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন অর্থ ...

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের ব্ল্যাকলিস্ট, তালিকায় এক ডজন দেশ

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ ও ভিসা পাওয়া আগের চেয়ে অনেক বেশি কঠিন ...

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় মিয়ানমারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পাশাপাশি ...

ফিলিস্তিনপন্থি গ্রুপকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মসূচির সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাবে ...