প্রকাশিত: ০৫/০৭/২০১৬ ৫:২৪ পিএম

Gulshan-Italy-1ডেস্ক রিপোর্ট ::

ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।

সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।

তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো – বিবিসি বাংলার এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।

তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।

আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?

এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।

তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।

তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।

তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।

এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।

কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।

ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।

হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।

পাঠকের মতামত

ছাত্রশিবিরের সভাপতি নুরুল ইসলাম, সেক্রেটারি সিবগাতুল্লাহ

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ২০২৬ সেশনের জন্য কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। আর সেক্রেটারি ...

উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল হচ্ছে

উপদেষ্টা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রদবদল আনা হচ্ছে। এছাড়া পুলিশের উচ্চ পদেও রদবদলের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজই ...