কক্সবাজারকে বলা হয় আধুনিক পর্যটন নগরী। সমুদ্র সৈকত ছাড়া সেখানে এখন পর্যন্ত অন্য কোনো বিনোদনকেন্দ্র নেই। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান সোহানা গ্রুপ ১১৩ কাঠা জমির ওপর নির্মিতব্য একটি প্রকল্পে সিনেমাপ্রেমীদের জন্য গড়ে তুলছে নতুন তিনটি সিনেপ্লেক্স। এ বিষয়ে সোহানা গ্রুপের কর্ণধার মো. মিজানুর রহমান বলেন, একজন মানুষ দুই-তিনদিনের জন্য কক্সবাজার গেলে তেমন কোনো বিনোদনকেন্দ্র খুঁজে পায় না। তাই সববয়সী মানুষের কথা মাথায় রেখে কক্সবাজারে তৈরি হচ্ছে বৃহত্তম বিনোদন কমপ্লেক্স।
৫ লাখ বর্গফুট জুড়ে থাকছে ৩০০ এর বেশি রুমের এক পাঁচ তারকা হোটেল। এর নাম হোয়াইট স্যান্ড রিসোর্ট। আমরা এই শপিংমলে তিনটি নতুন সিনেপ্লেক্স নির্মাণ করতে যাচ্ছি। এরইমধ্যে শপিং মলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। দর্শকরা একসঙ্গে তিনটি সিনেপ্লেক্সে দেশীয় এবং বিদেশি ছবি উপভোগ করতে পারবেন। তিনি আরো বলেন, আমরা কক্সবাজারকে বদলে দিতে চাই। সিনেপ্লেক্সের পাশাপাশি সেখানে থাকবে ২টি ফুডকোর্ট। আরো থাকছে আন্তর্জাতিক মানের কনফারেন্স ও মিটিং হল। শিশুদের কথা মাথায় রেখে থাকছে কিডস জোন, গেমস রুম, জুস বার ও ক্লাব। নতুন প্রযুক্তি ও উন্নত আসনব্যবস্থা নিয়ে কক্সবাজারে চালু হবে তিনটি সিনেপ্লেক্স। নতুন বছরে হোয়াইট স্যান্ড রিসোর্ট প্রকল্পের আওতায় এই তিনটি সিনেপ্লেক্স চালু হবে বলে জানা যায়। মিজানুর রহমান আরো বলেন, কক্সবাজারে নতুন তিনটি সিনেপ্লেক্সের টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হবে ঢাকার সিনেপ্লেক্সের টিকিটের দামের অর্ধেক মূল্যে। পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে আনা হবে নতুন সব সিনেমা।