 
			 কক্সবাজারের কলাতলী দরিয়ানগর পর্যটন স্পট প্রবেশ ফি আদায়ের ইজারাদার নিয়োগের দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। তবে বিকেল ৩টায় বাক্স খুলে মাত্র তিনটি দরপত্র পাওয়া গেছে। অভিযোগ উঠেছে, দরপত্র জমা দেওয়ার আগের রাতে অনেকের ফরম কিনে নেয় প্রভাবশালীরা। পরে সমঝোতা করে তিনটি দরপত্র জমা দেওয়া হয়। এতে সরকারের অনেক টাকা গচ্চা যাচ্ছে। বন বিভাগ বলছে ইজারার প্রক্রিয়া বাতিল করা হবে।
কক্সবাজারের কলাতলী দরিয়ানগর পর্যটন স্পট প্রবেশ ফি আদায়ের ইজারাদার নিয়োগের দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। তবে বিকেল ৩টায় বাক্স খুলে মাত্র তিনটি দরপত্র পাওয়া গেছে। অভিযোগ উঠেছে, দরপত্র জমা দেওয়ার আগের রাতে অনেকের ফরম কিনে নেয় প্রভাবশালীরা। পরে সমঝোতা করে তিনটি দরপত্র জমা দেওয়া হয়। এতে সরকারের অনেক টাকা গচ্চা যাচ্ছে। বন বিভাগ বলছে ইজারার প্রক্রিয়া বাতিল করা হবে।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ অক্টোবর ইজারাদার নিয়োগের দরপত্র আহ্বান করা হয়। গত ১৬ থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত দরপত্র বিক্রি হয় ৯টি। জমা দেওয়া তিনটির মধ্যে ১২ লাখ ৩৭ হাজার টাকা দিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতা হয়েছে কেবি ইউনিটি এগ্রো ফার্ম। ১১ লাখ সাত হাজার টাকা দিয়ে দ্বিতীয় হয়েছে শিমুল এন্টারপ্রাইজ। আট লাখ দিয়ে তৃতীয় হয়েছে মেসার্স তারেক এন্টারপ্রাইজ।
এ প্রসঙ্গে কেবি ইউনিটি এগ্রো ফার্মের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ রহিম সমকালকে বলেন, এ টেন্ডারে কোনো সমঝোতা হয়নি। নিজের মতো করে জমা দিয়েছি। কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম সমকালকে বলেন, এত কম টাকার দরপত্রে ইজারাদার নিয়োগের কোনো সুযোগ নেই। এমনকি গতবারের চেয়ে কম টাকা উল্লেখ করে দরপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। তাই এ টেন্ডার প্রক্রিয়া বাতিল করা হবে।
কক্সবাজার শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে মেরিন ড্রাইভ সড়কসংলগ্ন দরিয়ানগর পর্যটন কেন্দ্রে বিখ্যাত শাহেনশাহ গুহা ও একটি ইকো-পার্ক আছে। দৃষ্টিনন্দন এই অংশে বঙ্গোপসাগর এবং উঁচু পাহাড়ের মাঝ দিয়ে গেছে মেরিন ড্রাইভ সড়ক। পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় এ স্পটে প্রতিদিন সহস্রাধিক মানুষ টিকিট নিয়ে প্রবেশ করে। সমকাল