ডেস্ক রিপোর্ট::
বৃহত্তর চট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের নায্য দামে চিনি বিক্রির উদ্যোগ নিলেও ভোক্তারা তার সুবিদা পাচ্ছেনা বলে অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন উপজেলার ডিলাররা নায্যমুল্যে চিনি ক্রয় করে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করছে ছড়া দামে । উখিয়ার বাজার ঘুরে দেখা যায়, এস আলম গ্রুফের ডিলার বিশ্বনাথ ষ্টোর চিনি বিক্রি করছে ৬০ টাকায়, প্রদীপ সেন চিনি বিক্রি করছে ৬২ টাকায়। অনান্য দোকানদারেরা ডিলারদের কাছ থেকে চিনি ক্রয় করে বিক্রি করছে ৬৩, ৬৪ এবং ৬৫ টাকায়। এস আলম গ্রুফের এক প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, এস আলম গ্র“ফ প্রতিদিন আনুমানিক ১০০০ মেট্রিক টন চিনি বাজারে সরবরাহ করছে। এসব চিনির খুচরা বিক্রির দাম নির্ধারন করা হয়েছে প্রতিমন ২১৮০ টাকা। যার প্রতি কেজির দাম ৫৮.৮৬ টাকা। পরিবন ভাড়া, শ্রমিকের মজুরি ও বিক্রেতার লাভসহ ৫৮.৮৬টাকা দাম নির্ধারন করে দেয়া হলেও ডিলারেরা ভোক্তারদের কাছ থেকে অধিক টাকা নিচ্ছে বলে একাধিক ভোক্তাদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুধু চিনি নয় প্রতিটি দ্রব্যমুল্যের দাম বিভিন্ন দোকানে বিভিন্ন ভাবে নেয়া হচ্ছে বলে জানাযায়। দোকানের সামনে দ্রব্যমুল্যের তালিকা ঠাকিয়ে দেয়ার কথা থাকলেও দুএকটা দোকান ছাড়া আর কারো দোকানে এই মুল্য তালিকা দেখা যায়নি। রমজান মাসে দ্রব্যমুল্যের দাম ক্রেতাদের সহনীয় পর্যায়ে রাখার নির্দেশনা থাকলেও তা বাস্তবে হচ্ছেনা। যে যেভাবে সম্ভব হাতিয়ে নিচ্ছে অধিক টাকা। বাজারে ভেজাল খাদ্যদ্রব্যের ছড়াছড়ি বলে একাধিক সুত্রে জানাগেছে, সুত্রে জানাযায় ষ্টেশনারী দোকান গুলোর গোডাউন তল্লাশী করলে ভেজাল সেমাই, সয়াবিন তৈল, নিম্ম মানের ছোলা, এবং মেয়াদ উত্তির্ণ একাধিক খাদ্যদ্রব্যের সন্ধান পাওয়া যাবে। যা জনস্বাস্থ্যে জন্য মারাত্মক হুমকি। উখিয়া কোটবাজার মরিচ্যার বিভিন্ন দোকানে খাদ্যদ্রব্যের মুল্য নিয়ন্ত্রনে এবং ভেজাল খাদ্যদ্রব্য নিরসনে অভিযান জরুরী রয়েছে বলে সচেতন মহল থেকে দাবী উঠেছে। বিভিন্ন দোকানে বিভিন্ন দামে দ্রব্যমুল্য বিক্রির কারনে ক্রেতাদের মাঝে নান প্রশ্নের দানা বেধেঁছে। এভাবে চলতে থাকলে উখিয়া উপজলা প্রশাসনের সুনামঅচিরেই বিনিষ্ট হবে বলে শঙ্খা প্রকাশ করছে উখিয়ার সচেতন মহল। সুত্র: আ:উঃ